জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বেহালার ১৬৩ নম্বর বনমালী ঘোষাল লেন থেকে রবিবার ভোররাতে পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে তারাপীঠের উদ্দেশ্যে রওনা দেন সুমিত কুমার জানা। কিন্তু সেই তীর্থযাত্রাই কাল হল জানা পরিবারের। পুজো দিয়ে ফেরার সময় দুর্গাপুর এক্সপ্রেস হাইওয়েতে হুগলি গুড়াপের বশিপুর এলাকায় একটি দাঁড়িয়ে থাকা লরির পিছনে সজরে ধাক্কা মারে তাঁদের গাড়ি। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চার চাকার গাড়িটি লরির তলায় ঢুকে যায়। নিমেষে দুমড়ে মুচড়ে যায় চার চাকা গাড়িটি।
ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় সুমিত জানা এবং শাশুড়ি ইরা মান্নার, যাঁদের বয়স যথাক্রমে ৫১ বছর ও ৬৫ বছর। গুরুতর আহত হন সুমিত বাবুর স্ত্রী রামানিয়া জানা (৪২ বছর), ছেলে সুরজিৎ জানা (১৯ বছর) ও ছোট ছেলে সৌরদীপ জানা (১২ বছর)। সকলকেই বর্ধমান মেডিকেল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়।পুলিস দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়িটি ক্রেনের সাহায্যে উদ্ধার করেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এদিন বিকালে রথযাত্রা উপলক্ষে নো এন্ট্রি চলছিল।দুর্গাপুর এক্সপ্রেস হাইওয়েতে যান নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছিল।রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল লরি। একটি চার চাকা গাড়ি বর্ধমান থেকে কলকাতা যাওয়ার সময় হুগলির গুরাপের বসিপুর এলাকায় একটি দাঁড়িয়ে থাকা লরিতে পিছনে সজোরে ধাক্কা মারে।নিয়ন্ত্রন হারিয়ে চারচাকা গাড়িটি লরির তলায় ঢুকে যায়।দুর্ঘটনায় ঘটনা স্থলেই মৃত্যু হয় দুজনের।গাড়িতে চালক সহ পাঁচ জন ছিলেন। বাকি তিন জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
রবিবার বিকাল থেকে রথযাত্রা উপলক্ষে নো এন্ট্রি চলছিল।দুর্গাপুর এক্সপ্রেস ওয়েতে যান নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছিল।রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল লরি।সেই সময়ই কলকাতা অভিমুখী চার চাকা গাড়িটি হুগলির গুড়াপের বসিপুর এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা লরির পিছনে স্বজোরে ধাক্কা মারে।নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চারচাকা গাড়িটি লরির তলায় ঢুকে যায়।দুর্ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় ২ জনের।গাড়িতে পাঁচ জন ছিলেন। বাকি তিন জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের বর্ধমান মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়। তাদের বাড়ির লোকের কাছে সন্ধ্যা ছটায় খবর আসে মৃত ব্যক্তির দাদার বউ এবং বন্ধুরা বেহালার বাড়ি থেকে রওনা দেন বর্ধমান মেডিকেল কলেজের উদ্দেশ্যে।