ঘটনার সূত্রপাত ১৬ জুলাই। ওইদিন স্থানীয় চোয়াপাড়ার একটি সেলুনে গিয়েছিলেন নিগৃহীত যুবক। নাম শামিম মণ্ডল। সেখানেই মালিক প্রণব শীলের সঙ্গে বচসা হয় তাঁর। জল গড়ায় পুলিশ পর্যন্ত। এর পর শামিমকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। অভিযোগ, সেখানেই নারকীয় অত্যাচার চালানো হয় যুবকের উপর। তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয়। উলঙ্গ করে গোপনাঙ্গে লঙ্কা বাটা লাগিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। নির্যাতিত যুবকের বাবা সিরাজুল ইসলামের কথায়, “আমার ছেলেকে বেধড়ক মারধর করা হয়েছে। উলঙ্গ করে শরীরের গোপন জায়গায় লঙ্কাবাটা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। ছেলে ডোমকল মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল।”
এবিষয়ে ডোমকলের এসডিপিও জানান, “বিষয়টি নিয়ে সংবাদমাধ্যমে খবর হয়েছে দেখে আমি তদন্ত করে দেখলাম। আদতে ওরকম কিছু ঘটেইনি। ওই যুবকের বাবা অযথাই মিথ্যা অভিযোগ তুলেছেন।” পুলিশের আরও প্রশ্ন, মারধরই যদি করা হল তাহলে দুদিন পর অভিযোগ কেন?