সোমবার ওই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভয় এস ওকা এবং বিচারপতি আগস্টইন জর্জ। উল্লেখ্য, অনৈতিকভাবে চাকরি পেয়েছেন এই অভিযোগে ৯৪ জনের চাকরি চলে যায়। এরা চাকরি পেয়েছিলেন ২০১৬ সালে। এনিয়ে মামলা চলছে কলকাতা হাইকোর্টে। পাশাপাশি, এনিয়ে একটি মামলা উঠছে সুপ্রিম কোর্টে। সেই মামলাতেই হাইকোর্টে চলা মামলার শুনানির উপরে স্থগিতাদেশ দিল সর্বোচ্চ আদালত। আাগামী ২ সেপ্টেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানি।
হাইকোর্টে অমৃতা সিনহার এজলাসে উঠেছে ওই চাকরি সংক্রান্ত ওই মামলা। সুপ্রিম কোর্টের ওই স্থগিতাদেশের পর হাইকোর্টে থাকা লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের মামলাও আপাতত স্থগিত থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
গতবছর নভেম্বরে বাতিল হয়ে যায় ৯৪ জন চাকরি। এরা সবাই প্রাইমারি শিক্ষক। যারা চাকরি হারান তারা সবাই মানিক ভট্টাচার্যের আমলে চাকরি পান। অভিযোগ ওঠে টেট পাস না করে টাকার বিনিময়ে এরা চাকরি পান। কীভাবে তারা পরীক্ষায় পাস না করেও চাকরি পেলেন তার জন্য পর্ষদের কাছে রিপোর্ট তলব করেন বিচারপতি।