এদিন দুপুরে বাইক আরোহী ওই দুই শিবভক্তদের পিষে দেয় একটি পাথর বোঝাই লরি। মৃতদের নাম বিশাল কুমার ও নীতীশ কুমার। দুজনের বাড়ি বিহারের কাটিহার জেলার কুরসেলাগড় গ্রামে। কীভাবে তাদের লরি পিষে দিল অনেকেই স্পষ্ট করে বলতে পারেছেন না।
স্থানীয় সূত্রে খবর, গতকাল তারাপীঠ মন্দিরে বিহার থেকে ৩টি বাইকে চড়ে জল ঢালতে আসেন ৫ যুবক। আজ দুপুরে রামপুরহাটের মুনসুবা মোড়ের কাছে একটি পেট্রোল পাম্পে বাইকে তেল ভরে বাইক চালিয়ে ১৪ নম্বর জাতীয় সড়কে উঠছিলেন। সেইসময় একটি পাথর বোঝাই লরি বিশাল ও নীতীশকে পিষে দিয়ে চলে যায়।
ঘটনার খবর পেয়ে ছুটি আসে রামপুরহাট থানার পুলিস ও দমকল বাহিনী। ঘাতক লরিটির খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।
উল্লেখ্য, সোমবার এক তুঘলকি কাণ্ড করেছেন উত্তরপ্রদেশের এক কাঁওয়ার যাত্রী।
ওই কাঁওয়ারযাত্রী দাবি করেন তিনি তাজমহলে গঙ্গাজল ছিটোবেন। ওই কাঁওয়ারযাত্রী বলেন, তাঁকে খোদ শিব স্বপ্নাদেশ দিয়েছেন তাজমহলে গঙ্গাজল ছিটোতে। তবে শেষপর্যন্ত ওই মহিলা যাত্রীকে আটকে দেন তাজমহলের প্রহরীরা। তাজমহল নিয়ে অনেক আগে থেকেই আপত্তি তুলেছে সংঘ পরিবার। সেখানে বলা হয়েছে তাজমহল আসলে একটি পুরনো মন্দির। সেটির নাম আসলে ছিল তেজো মহালয়া। সেই থেকেই তাজমহল কথাটা এসেছে। একটি হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের সদস্য মিনা রাঠোর নামে ওই মহিলা সংবাদমাধ্যমে বলেন, তেজো মহালয়ায় এসেছিলাম গঙ্গাজল ছিটোতে। প্রভু শিব আমার স্বপ্নে এসেছিলাম। তাঁর কথাতেই এখানে এসেছিলাম জল ছিটোতে। কিন্তু পুলিস আমাকে যেতে দিচ্ছে না।