তাঁর বাবা সেই সময় নিজের দোকানে বসে ব্যবসার কাজে করছিলেন। তিনি দৌড়ে এসে মেয়েকে উদ্ধারের চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনিও বিদ্যুতস্পৃষ্ট হয়ে রাস্তায় ছিটকে পড়েন। পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় তাঁকে ও তাঁর মেয়েকে গোলাবাড়ি থানা এলাকার এক বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে মালিপাঁচঘড়া থানার পুলিস। সিইএসসি-কে খবর দিলে কর্মীরা এসে বিদ্যুৎ সংযোগ বিছিন্ন করে দেয়।
প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিসের অনুমান, সামনের বৈদ্যুতিক তার কাটা অবস্থায় ঝুলছিল। সেখান থেকেই বিদ্যুৎপৃষ্টের ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় মালিপাঁচঘরা থানার পুলিস একটি অস্বাভাবিক মৃত্যু মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে। ওই কলেজছাত্রীর মৃত্যুতে গোটা এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।