প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, পেট্রল-ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির জেরে অনেকেই এখন ইলেকট্রিক পরিবহণের দিকে ঝুঁকছেন। রাজ্যের তরফেও ১ হাজার ১৮০টি ইলেকট্রিক বা বা ই-বাস কেনা হয়েছে। কিন্তু এ ব্যাপারে সুপ্রিমকোর্টে মামলা চলার দরুণ বাসগুলি এখনও নামাতে পারেনি রাস্তায়। মামলার রায় সরকারের অনুকুলে গেলে ওই বাসগুলি নামবে রাস্তায় ফলে রাজ্যের পরিবহণ দফতরের আয় বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি সামাল দিতে কি পদক্ষেপ নেওয়া হবে? পেট্রল-ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির জেরে রাস্তায় সরকারি বাস কমছে। কার্যত পরিবহন দফতরের আয়ে ভাটা পড়েছে। এবার সেই প্রশ্ন তুলেই সরব হলেন মমতা। তবে পরিবহণ দফতরের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশের পাশাপাশি বর্তমান পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে কিছু পরামর্শও শুনিয়েছেন মমতা। তবে কি পরামর্শ দিয়েছেন তিনি? সে বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন পরিবহণ দফতরের এক কর্তা। সরকারি বাসের আয় বাড়াতে বাসের ফ্রিকোয়েন্সি বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রয়োজনে তিন শিফটের বদলে চার শিফটে কাজ করানোর প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। মমতা আশাবাদী, ই-বাস পথে না নামা পর্যন্ত এই সকল পন্থা অবলম্বন করলে পরিবহন দফতরের সাময়িক আর্থিক ভাটা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।