শুভেন্দু বলেন, 'গোটা পশ্চিমবঙ্গের লোককে বলব, পতাকা-টতাকা মারুন গুলি। একটাই দাবি নিয়ে নবান্নে চলুন। কেউ আসুক না আসুক, নাগরিক হিসেবে আমি আসব। দেশের নাগরিক হিসেবে, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ। আপনারা আহ্বান করুন, সবাই রাস্তায় নেমে। নবান্ন থেকে তাড়াতেই হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলব আপনি স্বাধীনতা দিবসের পতাকাটা তুলুন শেষবার। ওইদিন বিকেলেবেলা ইস্তফা দিন রাজ্যপালের কাছে। সব মিটে যাবে। আপনি এটাকে থামাতে পারবেন না মিসেস মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়'।
তৃণমূল নেতা অরূপ চক্রবর্তীর পাল্টা কটাক্ষ, 'শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে নামলেই তো ভালো। শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বিজেপি পথে নেমেছিল। পথে নামতে হয়নি, বিজেপিকে বাংলার মানুষ পথে বসিয়ে দিয়েছে। ১৮ থেকে ১২-তে নামিয়ে দিয়েছে। স্বপ্ন স্বপ্নই দেখে যাবে। বড় বড় কথা বলছে! ধর্ষকের সমর্থনকারী দল বিজেপি। উন্নাওয়ে ধর্ষকের সমর্থনে মাঠে নেমে মিছিল করে। দু'দিন পর স্বাধীনতা দিবস। গত বছরের আগে বছর স্বাধীনতা দিবসের দিন বিসকিস বানু ধর্ষকদের জল থেকে বের করে এনে মালা পরিয়ে বলে, তোমরা মুসলমান মেয়েকে ধর্ষণ করেছে, তাই তোমরা হিন্দু পীর'।