একদল দুষ্কৃতী তাণ্ডব চালায় আরজিকরে। তুমুল ভাঙচুর চালায় আরজিকরের ভিতর। ভাঙচুর চালানো হয় ইমার্জেন্সি বিল্ডিংয়ে। সৌমিক দাস হাসপাতালের দরজা ভাঙার সময় জিজ্ঞেস করে কাজ কি হয়ে গেছে? উত্তর হ্যাঁ আসার পরই অন্যএক ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায় 'চল, চল সেমিনার হল চল।' আর এই ভিডিয়ো থেকেই স্পষ্ট হামলাকারীদের উদ্দেশ্য ছিল সেমিনার হলে।
প্রায় ঘণ্টা তিনেক ধরে আর জি কর হাসপাতালে তাণ্ডব চালায় উন্মত্ত জনতা৷ হাসপাতালের জরুরি বিভাগ-সহ বিভিন্ন জায়গায় ভাঙচুর চালায় তারা৷ অভিযোগ ওঠে, ধর্ষণ খুনের মামলায় প্রমাণ লোপাটও এই হামলার উদ্দেশ্য হতে পারে৷ যদিও প্রমাণ লোপাটের অভিযোগ খারিজ করেছে কলকাতা পুলিস৷
আরজি করে তরুণীকে ধর্ষণ-খুনে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু সিবিআই-এর। সিজিও-য় হাজিরা চেস্ট বিভাগের প্রধান অরুণাভ দত্ত চৌধুরীর। তলব পেয়ে হাজিরা কলকাতা পুলিসের সিটের সদস্য দুই পুলিস অফিসারেরও। এদিকে আর জি করের চিকিত্সক-পড়ুয়ার 'ধর্ষণ ও খুন'-এর ঘটনার পর থেকেই অভিযোগের আঙুল সন্দীপ ঘোষের দিকে। এই ঘটনায় প্রাক্তন অধ্যক্ষ জড়িত বলে সরব হয়েছে আরজি করের আন্দোলনকারী পড়ুয়ারা। চাপের মুখে পড়ে ঘটনার ৩ দিন পর আরজি করের অধ্যক্ষ পদ থেকে পদত্যাগ করেন সন্দীপ ঘোষ।