RG Kar কাণ্ড: ‘মিডিয়া ট্রায়ালে’ আপত্তি, হাই কোর্টে নতুন করে আবেদন সন্দীপ ঘোষের
প্রতিদিন | ১৭ আগস্ট ২০২৪
আর জি কর কাণ্ডে তোলপাড় গোটা দেশ। প্রতিবাদে ফুঁসছে সবমহল। ইতিমধ্যেই তদন্তভার হাতে পেয়েছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার উপর চাপ বাড়াতে আজ পথে নেমেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিনভর একাধিক কর্মসূচি বাম, বিজেপি, এসইউসিআইয়ের। প্রতিমুহূর্তের আপডেট সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটালে।
রাত ১১.১০: আর জি কর কাণ্ডের জেরে আগেই পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন পদত্যাগী অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। এবার আরও এক নতুন মামলা করলেন তিনি। ‘মিডিয়া ট্রায়ালে’র বিরুদ্ধে সরব হয়ে তাঁর আবেদন, সংবাদমাধ্যমে তাঁর বিরুদ্ধে প্রচার বন্ধ হোক।
রাত ১০.৩২: আর জি কর কাণ্ডের প্রতিবাদ বেঙ্গালুরুতে। আগামী রবিবার সকাল ১০ টা থেকে ফ্রিডম পার্কে জমায়েত অরাজনৈতিক সংগঠনের।
রাত ১০: অবশেষে লালবাজার থেকে মুক্তি পেলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তাঁর অভিযোগ, বিক্ষোভকারী মহিলাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে পুলিশ।
রাত ৯.৫৪: লালবাজারে আটক সুকান্ত মজুমদারকে মুক্তির দাবিতে মহিলা মোর্চার সদস্যদের বিক্ষোভ লালবাজারে। কলকাতা পুলিশের সদর দপ্তরের সামনে বসে প্রতিবাদ অগ্নিমিত্রা, ফাল্গুণীদের।
সন্ধে ৭.১৯: আর জি করের প্রতিবাদে পুজো অনুদান প্রত্যাখ্যান পুজো ক্লাবগুলির। এনিয়ে কুণাল ঘোষের প্রতিক্রিয়া, ”পুজো একটা অর্থনীতি। যাঁরা প্রত্যাখ্যান করছেন, তাঁরা যেন পুজোর সঙ্গে জড়িত সমস্ত কর্মীদের নিজেদের পকেট থেকে টাকা দেন।”
সন্ধে ৬.৫০: আর জি করের আরেক চিকিৎসক সঙ্গীতা পালকে সরাল স্বাস্থ্যভবন। তিনি আর জি কর হাসপাতালের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শিক্ষক চিকিৎসক (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর) পদে ছিলেন। তাঁকে বদলি করা হল জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজে। যদিও স্বাস্থ্যভবনের দাবি, এটা রুটিন বদলি। এদিন আরও অনেক শিক্ষক-চিকিৎসককেই বদলি করা হয়েছে।
সন্ধে ৬.০৫: দেশজুড়ে নারী সুরক্ষার নিয়ে একাধিক দাবি, অমিত শাহকে লম্বা চিঠি দিলেন তৃণমূলের রাজ্য়সভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়।
letter to amit shah ji
বিকেল ৫.৫৮: আর জি কর কাণ্ডে অভিনব প্রতিবাদ উত্তরপাড়ার পুজো কমিটির। দুর্গাপুজোয় সরকারি অনুদান প্রত্যাখ্যানের সিদ্ধান্ত। সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করে প্রচার। দাবি, ”মেয়ের বিচার দিন, মায়ের পুজো নিজেরা বুঝে নেবো।”
বিকেল ৫.৩৩: আর জি করে তরুণী চিকিৎসকের যৌন হেনস্তা-খুনের প্রতিবাদে এবার পথে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী ও পড়ুয়ারা। কলেজ স্ট্রিটে প্রতিবাদ মিছিল প্রেসিডেন্সির প্রাক্তনীদের। পথে নামলেন সেন্ট জেভিয়ার্সের প্রাক্তন পড়ুয়ারাও। শামিল অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, টোটা রায়চৌধুরী, চিত্রপরিচালক অরিন্দম শীল, প্রতীম ডি গুপ্ত, সঙ্গীতকার বিক্রম ঘোষও। পড়ুয়ারা দাবি তুললেন পুলিশ কমিশনারের পদত্যাগের।
বিকেল ৫.০২: CBI-কে ডেডলাইন বেঁধে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রবিবারের মধ্যে কিনারা করতে না পারলে সোমবার দিল্লিতে ধরনা কর্মসূচি হবে, ডোরিনা ক্রসিংয়ের সভা থেকে ঘোষণা মমতার।
বিকেল ৪.৪৭: শ্য়ামবাজার পাঁচ মাথা মোড়ে বিজেপির ধরনা। সেখান থেকে সুকান্ত মজুমদারকে প্রিজন ভ্য়ানে তুললেন লালবাজার। তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিকেল ৪.৩২: শনিবার ব্লকে ব্লকে প্রতিবাদ মিছিলের নির্দেশ দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। অভিযোগ তুললেন, এই ঘটনায় প্রচুর অসত্য খবর ছড়াচ্ছে সোশাল মিডিয়ায়। রাম-বাম জোট এর জন্য দায়ী। এসব চক্রান্ত ব্যর্থ করার ডাক দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিকেল ৪.০২: আর জি করের সামনে আন্দোলন যে আচমকা হিংসাত্মক হয়ে উঠবে, ভাবতে পারিনি। আমাদের ভাবনায় ভুল ছিল। সাংবাদিক বৈঠকে বললেন পুলিশ কমিশনার।
দুপুর ৩.৪০: আর জি কাণ্ডের প্রতিবাদ, দোষীদের ফাঁসির দাবিতে পথে নামলেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী। সঙ্গে দলের সমস্ত মহিলা বিধায়ক, সাংসদ।
দুপুর ৩.৩৪: সিবিআই তদন্তে আস্থা রাখার আর্জি পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের। দেখালেন ভাঙচুরের দিনের সিসিটিভি ফুটেজ।
দুপুর ৩.০৮: তলবে সাড়া দেননি। আদালতে দাবি করেছিলেন, উত্তপ্ত জনতা ঘিরে থাকায় হাজিরা দিতে পারেননি। শুক্রবার দুপুরে হাই কোর্ট থেকে ফেরার পথে মাঝরাস্তা থেকে পাকড়াও আর জি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। নিয়ে যাওয়া হল সিজিও কমপ্লেক্সে।
দুপুর ২.৫০: আর জি কর কাণ্ডের প্রতিবাদ। কর্মবিরতিতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা।প্ল্যাকার্ড হাতে ক্যাম্পাসে পড়ুয়ারা। এদিকে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার বেড়ে ২৪।
দুপুর ২.৪০: শুক্রবার দুপুরে ফের আর জি করে গেলেন সিবিআই আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, তদন্তের স্বার্থে হবে ডিজিটাল ম্যাপিং।
দুপুর ২.২০: সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছলেন আর জি করের চেস্ট বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডাঃ অরুনাভ দত্তচৌধুরী।
দুপুর ২.১৭: সোদপুর ট্রাফিক মোড়ে পথ অবরোধ বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। দোষীদের শাস্তির দাবিতে সুর তুললেন তিনি। ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়েছে সোদপুর ট্রাফিক মোড় জুড়ে। ঘটস্থলে খড়দহ থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী।