• 'তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পর থেকে ট্রোল হচ্ছি, এতে আমার কিছু যায় আসে না'
    ২৪ ঘন্টা | ১৭ আগস্ট ২০২৪
  • বিধান সরকার: ৩৬ ঘণ্টা ডিউটি শেষে সামন্য একটু বিশ্রাম নিতে গিয়ে হাসপাতালের অন্দরেই নারকীয়ভাবে ধর্ষণ করে খুন করা হয় চেস্ট ডিপার্টমেন্টের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রীকে। এই ঘটনায় গোটা দেশ উত্তাল হলেও চুপ ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সমস্ত মহিলা সাংসদেরা।  প্রায় সপ্তাহ পর আরজি কর কাণ্ড নিয়ে মুখ খোলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।ভিডিয়োটি ভাইরাল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ট্রোলের শিকার হন তিনি। 

    সে প্রসঙ্গই এদিন রচনার বক্তব্য, আমার তৃণমূলের সঙ্গে যাত্রা শুরু হওয়ার পর থেকে ট্রোল হচ্ছি। যদিও এতে আমার কিছু যায় আসে না। এদিন এমনই দাবি করলেন হুগলির তৃণমূল সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। আরজি কর কান্ডে চুঁচুড়ায় তৃণমূলের প্রতিবাদ মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বললেন, যবে থেকে আমার তৃণমূলের সঙ্গে যাত্রা শুরু হয়েছে তবে থেকেই আমি ট্রোল হতে শুরু করেছি। এতে আমার কিছু যায় আসে না।

    কিন্তু আমি যে ভিডিয়োটা পোস্ট করেছিলাম সেটা মন থেকে ফিল করেছিলাম বলে পোস্ট করেছিলাম। আমি একজন শিল্পী, মানুষ মানুষকে অনেক রকম ভাবে ট্রোল করে, চোখের জলকে ভাবে গ্লিসারিন। অনেকের ঋতুপর্ণার শঙ্খ বাজানোটাকেও ট্রোল করছে। এই পরিস্থিতিতে অত্যন্ত নিন্দনীয় একটি ঘটনা ঘটেছে পশ্চিমবঙ্গের বুকে।সেটা নিয়ে অপর মানুষকে ট্রোল করা হচ্ছে। যার সঙ্গে এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে তার পরিবারের পাশে থাকা উচিত। 

    রচনার দাবি, তা না করে রচনার চোখে কাজল আছে কিনা এইগুলো নিয়ে কথা বলছে। এত সময় আছে মানুষের কাছে। আমার সময় নেই। আমি হুগলির সাংসদ হিসেবে প্রতিবাদে পথে নেমেছি এবং এই ঘটনা নিয়ে রাজ্যে কলকাতায় বহু মানুষ পথে হেঁটেছেন, এটা প্রয়োজন ছিল। আমরা এর সুবিচার চাই এবং দোষীর ফাঁসি চাই।স্বাধীনতা দিবসের দিন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রতিবাদ করে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে রচনা বলেন,  ‘‌আমরা মেয়েরা কবে স্বাধীনভাবে ঘুরতে পারব’‌। আরজি কর ঘটনা প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে আক্ষেপ সাংসদের, চোখে জল!

  • Link to this news (২৪ ঘন্টা)