আরজিকরে তরুণী চিকিত্সককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় চার দিকে চলেছে রাত দখল প্রতিবাদ কর্মসূচি। এনিয়ে অধীর চৌধুরী বলেন, এবার জনগন তোমাদের মাথা ভাঙবে। বাংলাদেশে যা হয়েছে তা এই বাংলায় হচ্ছে। বাংলাদেশে যেমন প্রতিবাদ করতে গিয়ে গুলি খেতে হয়েছে এখানেও তেমনি অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে মানুষকে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে।
নার্স এবং ডাক্তারদের বদলি করার বিষয়ে অধীর বলেন, প্রতিবাদের আঁচ যেভাবে ছড়িয়েছে তা এসব করলে সেটা আরও বেড়ে যাবে। নার্সরা জানেন একটি হাসপাতালে তারা সারা জীবন কাজ করবেন না। কিন্তু নার্সদের ট্রান্সফার করে দেওয়ার মধ্য দিয়ে ভয় দেখান হচ্ছে। তাদের বাড়ি বাড়ি ধমকি যাবে। অনেক অত্যাচার হবে বাংলার ওপর। তাও আপনারা প্রতিবাদের মেজাজ হারাবেন না।
আর জি কর ইসুত্যে ডাক্তার তলব বিষয়ে অধীর বলেন, দমন পীড়ন করে থামানোর চেষ্টা চলছে। বাংলার দিদি আপনার স্বৈরাচারী চেহারা, আপনার অত্যচারী চেহারা দাঁত, নখ তা বার করে আক্রমণ করতে চাইছে। যে সমস্ত ডাক্তার, ভদ্রলোকদের ডেকে পাঠান হচ্ছে তাদের বাংলার মানুষ স্যালুট জানায়। এইভাবে আন্দোলন দমানো যাবে না।
ডার্বি খেলা বন্ধ নিয়ে অধীর বলেন, মানুষের খেলা দেখার অধিকারটাকেও কেড়ে নেওয়া হচ্ছে প্রতিবাদের ভয়ে। বাংলার নারীদের প্রতিবাদ আজকে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মধ্যে ভয় সঞ্চার করছে। তাই যেখানে আন্দোলন সেখানে ভীত মমতা ব্যানার্জী।