এই অভিযান কর্মসূচি বাস্তবায়িত হলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে বলে মনে করছে রাজ্য। এই কর্মসূচিতে রাজনৈতিক দলগুলিও অংশগ্রহণ করতে পারে বলে আশঙ্কা করা প্রকাশ করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই সংগঠনের তরফে নবান্ন অভিযানের পোস্টার সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে প্রচার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মূলত আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবিতে এই অভিযান বলে জানা গিয়েছে।
উল্লেখ্য, ৯ আগস্ট কলকাতার আর জি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর থেকে দেশ জুড়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি শুরু হয়েছে । ১৪ আগস্ট মধ্যরাতে রাত দখলের ডাক দেওয়া হলে আট থেকে আশি সকলেই প্রতিবাদে শামিল হন। ওই দিনই আর জি কর হাসপাতালে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেন কয়েকজন দুষ্কৃতীরা। এর জেরে সমালোচিত হয় পুলিশ প্রশাসন। এরকম আর কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা চাইছে না রাজ্য। তাই আগে থেকে দ্বারস্থ হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের।