পুজো কমিটির সদস্য সোমা চক্রবর্তী বলেন,উৎসব পরে আসে আগে আমাদের সম্মান।আমরা নারী আমরা বাইরে কাজ করি বা বাড়িতে থাকি আমাদের সম্মানের সঙ্গে আমাদের পরিবারের সম্মানও জড়িয়ে থাকে।সেই জায়গাটাতেই আঘাত আসছে।আমরা প্রথমে দোষীর শাস্তি চাই।কারণ শাস্তি না হলে এটা প্রমাণ হয়ে যায় অপরাধ করেও কোন শাস্তি হয় না। আমরা এই ঘটনাটা থেকে সরতে পারছিনা।তাই আমরা বলছি অনুদান না আগে মানুষ হিসেবে সেই মর্যাদা সেই মূল্যটা পাই।পল্লীবাসী সকলে এক বাক্যে জানিয়েছে অনুদান না আগে হচ্ছে আমাদের নিরাপত্তা।তারপর উৎসব।অনুদান বয়কট আমাদের সেই প্রতিবাদ।আগে আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক।
সদস্য কমল মুখোপাধ্যায় বলেন,আমাদের পুজো কমিটির মিটিং হয় সেখানে একজন মানুষও বলেনি অনুদানের পক্ষে।তাই সবাই মিলেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে আর জি করের ঘটনার প্রতিবাদে আমরা অনুদান বয়কট করব।সরকার যদি পরেরবার অনুদান না দিতে চায় তাতে আমাদের কিছু যায় আসে না।আমরা অনুদানের ওপর ভরসা করে পুজো করি না।প্রায় ৩৫০ পল্লীবাসী আছে আমরা পুজো হয়ে যাবে।কিন্তু আগে এই ঘটনার বিচার চাই।