এবার সেই বিষয়ে ব্যাখ্যা দিল কলকাতা পুলিস। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করে কলকাতা পুলিস স্পষ্ট জানাল যে, কলকাতা পুলিসের ব্যবহারের জন্য কেনা সমস্ত সরকারি গাড়ি প্রথমে সরকারিভাবে পুলিস কমিশনারের নামেই নথিভুক্ত করা হয়। তারপর সেই গাড়ি বিভিন্ন বিভাগের হাতে তুলে দেওয়া হয় ব্যবহারের জন্য। এখন ধৃত যেহেতু কলকাতা পুলিসের সিভিক ভলান্টিয়ার ছিল, তাই তার ব্যবহার করা বাইকও কলকাতা পুলিসের কমিশনারের নামেই নথিভুক্ত। এই বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় অযথা 'বিভ্রান্তি' তৈরি করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও দাবি করা হয়েছে কলকাতা পুলিসের তরফে।
অভিযোগ, ঘটনার দিন ওই বাইকে চেপেই আরজি করে গিয়েছিল ধৃত সঞ্জয়। ধৃতের পাড়া প্রতিবেশীরা দাবি করেছে যে, অভিযুক্ত সঞ্জয় ওই 'KP' লেখা বাইক নিয়েই ঘুরে বেড়াত। এমনকি ঘটনার দিন রাতে এই বাইকে করেই এক বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে সঞ্জয় যায় যৌনপল্লিতে। সেখানে কথা কাটাকাটি হওয়ায় বেরিয়ে আসে। তারপর সেখান থেকে তারা বাইকে করেই চেতলার যৌনপল্লিতে যাবে বলেও ঠিক করে। এমনকি যাওয়ার পথে সঞ্জয় আরও এক মহিলার শ্লীলতাহানি করে বলেও অভিযোগ। পাশাপাশি, ঘটনার দিন রাত থেকে ভোররাত পর্যন্ত সঞ্জয় বাইকে চেপে বেশ কয়েকবার আরজি কর চত্বরে যায় বলেও জানা গিয়েছে।