সকাল থেকেই কলকাতা সচল, অবরোধের চেষ্টা শ্যামবাজার, শিয়ালদহ, সল্টলেকে! লকেট, সজলদের তুলল পুলিশ
আনন্দবাজার | ২৮ আগস্ট ২০২৪
সজলকে তুলে নিয়ে গেল পুলিশ
উত্তেজনার পরিস্থিতির মধ্যেই লেবুতলা পার্কের বাড়ি থেকে বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। তাঁকে গাড়িতে তুলে লালবাজারের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। তাঁকে আটক করা হয়েছে বলে দাবি পরিবারের। বুধবার সকালেই কোলে মার্কেটে বন্ধের সমর্থনে নেমেছিলেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। নেতৃত্বে ছিলেন সজল। সেখানে তৃণমূলের কর্মীদের সঙ্গে একপ্রস্থ বচসা জড়িয়েছিলেন সজল ও তাঁর অনুগামীরা। মুচিপাড়া থানার পুলিশ গিয়ে তখনকার মতো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছিলেন। পরে বাড়ি থেকে সজলকে তুলে নিয়ে যান পুলিশকর্মীরা।
আটক রূপা গঙ্গোপাধ্যায়, অগ্নিমিত্রাকেও গাড়িতে তুলল পুলিশ
বুধবার সকালে গড়িয়াহাটে বন্ধের সমর্থনে রাস্তায় নেমেছিলেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। বাসচালক ও যাত্রীদের কাছে তিনি অনুরোধ করছিলেন যাতে তাঁরা বন্ধকে সমর্থন করেন। এর কিছু সময় পরেই জানা যায়, রূপা গঙ্গোপাধ্যায়কে আটক করা হয়েছে। অগ্নিমিত্রা পালকেও গড়িয়াহাট থেকে গাড়িতে তুলে নিয়ে গিয়েছে পুলিশ।
বন্ধের সমর্থনে বেরিয়ে ‘গো ব্যাক’ শুনলেন রূপা
গড়িয়াহাটে বন্ধের সমর্থনে রাস্তায় নামলেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। হাতেগোনা কয়েক জন দলীয় কর্মীকে সঙ্গে নিয়ে রাস্তায় দেখা মিলল তাঁর। গড়িয়াহাট চত্বরে বুধবার সকাল থেকেই বাস ও অন্যান্য গাড়ির দেখা মিলেছে। বাসচালক ও যাত্রীদের কাছে রূপা হাত জোড় করে অনুরোধ করেন বন্ধকে সমর্থন করার জন্য। সেই সময়েই তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা তাঁকে ঘিরে গো ব্যাক স্লোগান দিতে শুরু করেন।
সল্টলেক থেকে শমীককে গাড়িতে তুলল পুলিশ
বন্ধের সমর্থনে সল্টলেকে বিজেপির একটি কর্মসূচি শুরু করতেই পদক্ষেপ করল পুলিশ।সল্টলেক সেক্টর ফাইভ সংলগ্ন এলাকায় থেকে বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্যকে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। ধরপাকড় করা হয়েছে আরও অন্যান্য কর্মী-সমর্থকদেরও।
শ্যামবাজারে অবরোধের চেষ্টা, লকেটদের তুলে নিয়ে গেল পুলিশ
শ্যামবাজারে বন্ধের সমর্থনে রাস্তায় নেমেছিলেন লকেট চট্টোপাধ্যায়, রাহুল সিনহারা। তাঁদের নেতৃত্বে পথ অবরোধ শুরু করেছিলেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। পরিস্থিতি সামলাতে পুলিশ তাঁদের গাড়ি তুলে অন্যত্র নিয়ে যান।
টালা সেতুতে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ বিজেপির
বিজেপি কর্মী সমর্থকরা সকাল থেকে আসরে নেমে পড়েছেন বন্ধের সমর্থনে। কয়েক জায়গায় পুলিশের সঙ্গে বিক্ষিপ্ত বচসা, ধস্তাধস্তির ছবি ধরা পড়েছে। টালা সেতুর উপর আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা।