সুপ্রিম কোর্টে করা পিটিশনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে সিআইএসএফ বর্তমানে শহরের বাইরে সিআইএসএফ ইউনিটে থাকছেন। হাসপাতালে পৌঁছতে গেলে তাদের এক ঘণ্টার পথ পেরিয়ে আসতে হচ্ছে। এরকম চললে সিআইএসএফের পক্ষে ডিউটি করা মুসকিল। কোনও আপাতকালীন অবস্থা হলে তারা দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছতে পারবেন না।
উল্লেখ্য, আরজি কর হাসপাতালের তরুণী চিকিত্সকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার পর বহিরাগতদের প্রবেশ রুখতে হাসপাতালে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। সেই মর্মে গত ২১ অগাস্ট হাসপাতালে এসে হাজির হয় সিআইএসএফ। দায়িত্ব নেয় হাসপাতালের। তার পর থেকেই হাসপাতালে মোতায়েন করা হয় ১৮৫ জওয়ান। বয়েজ হস্টেল, লেডিজ হস্টেল, ইনটার্ন হস্টেল, হাউসস্টাফ, পিজিটি হস্টেলে মোতায়েন করা হয়েছে সিআইএসএফ জওয়ান। তাদের থাকা, খাওয়া-সহ অন্যান্য ববস্থা করেনি রাজ্যসরকার। এমনটাই অভিযোগ কেন্দ্রের।