নির্যাতিতার পরিবারের বক্তব্য নির্যাতিতা ও তাঁর ছেলে দুজনেই বাড়িতে থাকেন ৷ মহিলাকে একা বাড়িতে পেয়ে বাড়িতে ঢুকে তাঁর শ্লীলতাহানি করে অভিযুক্ত ৷ মহিলা চিৎকার করায় পালিয়ে যায় ৷ ঘটনার পর বুধবার সন্ধ্যায় তিনি অসুস্থ বোধ করেন ৷ প্রতিবেশী কয়েকজন মহিলাকে বিষয়টি তিনি জানান ৷ তাকে তখনই স্থানীয় নিমপিঠ গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে শারীরিক পরীক্ষার নামে তাকে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করিয়ে রাখা হয় বলে অভিযোগ। পরে তাকে বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়। রাত ১২টার পর সেখানে আসেন মহিলা ডাক্তার।
এই ঘটনার পাশাপাশি বকুলতলা থানার বিরুদ্ধে অভিযোগ নেওয়ার ক্ষেত্রেও বিলম্ব করার অভিযোগ উঠেছে ৷ এদিকে খবর পেয়ে এলাকার লোকজন থানায় জড়ো হন। অভিযোগ, এফআইআর করতে গড়িমসি করে পুলিস। পরে অনেক রাতে অভিযোগ নেওয়া হয়।
ঘটনায় অভিযুক্ত আলাউদ্দিন শেখকে রাতেই গ্রেফতার করেছে বকুলতলা থানার পুলিস ৷ আজ তাকে বারুইপুর মহকুমা আদালতে পেশ করা হবে ৷ এই বিষয়ে বারুইপুর পুলিস জেলার এসডিপিও অতীশ বিশ্বাস জানান মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার অভিযুক্ত ৷ তবে অভিযোগ নেওয়ার ক্ষেত্রে পুলিসের গড়িমসির বিষয়টি অস্বীকার করেছেন তিনি৷