গত কয়েকদিনে আধিকারিকরা বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন হোটেলের রন্ধনশালাতেও হানা দিয়েছেন। দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ দোকানের ফ্রিজেই মজুত রয়েছে পচা মাছ, মাংস। পরিদর্শন দলে থাকা ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট অর্ণব আচার্য বলেন, মাছ মাংস সাধারণত মাইনাস চার ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রাখতে হয়। কিন্তু দোকানের মালিকরা রাতে ফ্রিজ বন্ধ করে বাড়ি চলে যাচ্ছেন। সকালে এসে দোকান খুলছেন। এতে মাছ মাংসে পচন ধরছে। সেইসব পচা খাবারই গরম করে খাওয়ানো হচ্ছে। হোটেলের রন্ধনশালা থেকে প্রচুর পরিমাণে এরকম বাসিপচা খাবার উদ্ধার করে নষ্ট করেন আধিকারিকরা। সেই সঙ্গে রেফ্রিজারেটর থেকেও কাঁচা মাছ ও মাংস বাজেয়াপ্ত করে নষ্ট করা হয়।