জানা দিয়েছে, হুগলির কোন্নগরে দুর্ঘটনার কবলে পড়েন ওই যুবক। একটা নয়, দুই পায়ের উপর দিয়ে চলে যায় লরি! গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় শ্রীরামপুরের হাসপাতালে। সেখান থেকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় কলকাতায়। ঘড়িতে তখন ৯টা। আজ, শুক্রবার সকালে ওই যুবককে নিয়ে আরজি করে পৌছন পরিবারের লোকেরা।
পরিবারের লোকেদের অভিযোগ, একবার আউটডোর আর এক ইমারজেন্সি বিল্ডিংয়ে নিয়ে যাওয়া হয় ওই যুবককে। কিন্তু ভর্তি নেওয়া তো দূর, সকাল ৯ থেকে বেলা ১২ টা পর্যন্ত পায়ে ব্য়ান্ডেজ বেঁধে ফেলা রাখা হয়েছিল রোগীকে। কোনও চিকিত্সা করা হয়নি। এরপর হাসপাতালের তরফে জানানো হয়, 'ডাক্তার নেই। রোগীকে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যান'। ততক্ষণে প্রবল রক্ত ক্ষরণে ঝিমিয়ে পড়েছেন ওই যুবক। শেষপর্যন্ত বেলা ১২টা নাগাদ মৃত্যু হয় তাঁর।
এদিকে আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে এবার ধরনায় বসতে চান আনিস খানের বাবা সালেম খান। কোথায়? শ্য়ামবাজারে। ধরনায় বসার অনুমতি চেয়ে কলকাতা হাঅকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। মামলাকারীকে ৭ ই সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ধরনায় বসার অনুমতি দিয়েছে আদালত। বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজর নির্দেশ, দুপুর ২টো থেকে রাত ৯ পর্যন্ত ৩০০ জন লোককে সঙ্গে নিয়ে ধরনায় বসতে পারবেন সালেম।