২০২৩ সালের ২১ অগাস্ট মাটিগাড়ার জঙ্গলের ভেতরে একটি পরিত্যক্ত ঘরে একাদশ শ্রেণির এক ছাত্রীকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেছিল মহম্মদ আব্বাস নামে এক ব্যক্তি। ধর্ষণের সময় নির্মম শারীরিক অত্যাচারের জেরে মৃত্যু হয় ওই নাবালিকার। এরপর ইট দিয়ে থেঁতলে দেওয়া হয় নির্যাতিতার মুখ। ঘটনায় তোলপাড় পড়ে যায় এলাকায়। যাবতীয় সাক্ষ্য প্রমাণ খতিয়ে দেখে আব্বাসকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। শনিবার তাকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়া হয়। ঘটনার পরে ১ বছর ১৪ দিনের মাথাতেই মামলার নিষ্পত্তি হল।
অন্যদিকে, জলপাইগুড়িতে এক নাবালিকা স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে গর্ভপাত করানোর চেষ্টা করায় দোষী বাব্যস্ত করা হল এক সেনা জওয়ানকে। তাকে ২৫ বছর কারাদণ্ডের আদেশ দিল জলপাইগুড়ির পক্সো আদালত। পাশাপাশি তাকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও এক বছর কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হল।
২০২২ সালের ৭ মে-র ঘটনা। নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে ওই জওয়ানের বিরুদ্ধে। তাকে গ্রেফতার করে পুলিস। মোট ১৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণের পর শনিবার অভিযুক্তকে ২৫ বছর কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন বিচারক।