অভিযোগ, ওই ২ যুবক-সহ আরও কয়েকজন চুরি করতে কুলটির সেল গ্রোথ কারখানায় ঢুকেছিল। আহত এক যুবকের এমনটাই দাবি। চুরি করতে ঢুকে তারা ধরা পড়ে যায় সিআইএসএফের হাতে। বাকীরা পালিয়ে যায়। এরপরই তাদের বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। শুধু তাই নয় রাতে তাদের মারধর করে কারখানার বাইরে ফেলে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
সোমবার সকালে ওই দুজনকে পড়ে থাকতে দেখে পুলিসে খবর দেয় স্থানীয় মানুষজন। পুলিস এসে ওই দুজনকে আসানসোল জেলা হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতালে একজনকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। দুজনের মধ্যে মৃত বিকি রবিদাসের পরিবারের দাবি, বিকি ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারিয়েছে। অন্যজন জেলা হাসপাতালে ভর্তি। ঘটনার প্রতিবাদে সেল গ্রোথ কারখানার গেটের সামনে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় মানুষজন। তাদের দাবি, ওই দুজন যখন ধরাই পড়েছিল তখন তাদের পুলিসের হাতে তুলবে দেওয়া যেত তা না করে কেন এভাবে মারধর করা হল। বিক্ষোভের খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে ছুটে আসে কুলটি থানার বিশাল পুলিস বাহিনী।