সোমবার দুপুরে ওই আশাকর্মী ডাক্তারের পরামর্শমতোই ইসিজি করাতে আসেন কুশমন্ডি রুরাল হাসপাতালে। ইসিজি ঘরে সেই সময়ে অন্য আরেকজন মহিলার ইসিজি চলছিল। তিনি বেরিয়ে যেতেই ভিতর থেকে দরজা বন্ধ করে দেন অস্থায়ী কর্মী জাফরুল ইসলাম। এরপর অভিযোগ, ইসিজি করার নাম করে প্রায় আধঘণ্টা তাঁর শ্লীলতাহানি করেন জাফরুল ইসলাম।
এদিকে শ্লীলতাহানির সঙ্গে যুক্ত ওই জাফরুল ইসলাম হাসপাতালে যুক্ত নন বা স্বাস্থ্যকর্মী নন বলে জানান দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার আশাকর্মী ইনচার্জ নমিতা মোহন্ত। তিনি বলেন, আরজি করের নির্যাতিতা এখনও বিচার পাননি। এদিকে এরই মধ্যে আবার একই ধরনের ঘটনা। কর্মস্থলে এই ধরনের নির্যাতনের ঘটনা ঘটেই চলেছে। দোষীকে গ্রেফতার করতে হবে এবং দৃষ্টান্তমূলক সাজা দিতে হবে।
এ বিষয়ে কুশমন্ডি ব্লক স্ব্যাস্থ্য আধিকারিক অমিত দাস বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। জাফরুল ইসলাম কুশমন্ডি হাসপাতালের কর্মী নন। আমরা আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষে জানাব। কুশমন্ডি থানায় লিখিত অভিযোগও করছি।