অভিযোগ, ওই মহিলা বেশ কয়েকবার ওই গ্রামীণ চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন ৷ তবে অবস্থার পরিবর্তন না হওয়ায় প্রথমে আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ ও পরে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসা করান ৷ পিজি হাসপাতালের চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওষুধ কিনলেও সেগুলি খাওয়ার সময়সূচি জানতেন না মহিলা ৷ তাই গ্রামের কোয়াক চিকিৎসকের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেছিলেন তিনি ৷
মহিলার স্বামী জানান, চিকিৎসক মহিলাকে তার চেম্বারে ডাকেন ৷ মহিলা তাঁর ৩ বছরের শিশুকন্যাকে সঙ্গে নিয়ে উত্তম ঘোষের চেম্বারে যান৷ সেখানে চিকিৎসক মহিলাকে ফের চেকআপ করানোর নামে পাশের একটি ঘরে নিয়ে গিয়ে ছিটকিনি আটকে দেন৷ বাইরে বসিয়ে রাখেন ছোট্ট শিশুটিকে৷ অভিযোগ, কোয়াক ডাক্তার এরপর ২০ মিনিট ধরে ওই মহিলার শ্লীলতাহানির চেষ্টা করতে থাকে৷