আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন লাইভ স্ট্রিমিং না হলে ফিরে যাবেন তাঁরা। তাঁরা বলেন, ‘‘আমরাও আলোচনার জন্য এসেছি। আলোচনা করতে চাই।’’ রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার বলেন, ‘‘যে কোনও আনুষ্ঠানিক বৈঠকের সরাসরি সম্প্রচার হয় না। এ ক্ষেত্রেও তার কোনও প্রয়োজনীয়তা আমি দেখতে পাচ্ছি না। ওঁদের অনেক বার বোঝানো হয়েছে। ১৫ জনকে আসতে বলা হয়েছিল। ৩২ জন এসেছেন। আমাদের খোলা মনে আলোচনার সদিচ্ছা রয়েছে বলেই অনুমতি দিয়েছি। আমাদের উচ্চপদস্থ কর্তারা কথা বলেছেন। কিন্তু ওঁরা রাজি হননি। মুখ্যমন্ত্রী নিজে বিকেল ৫টা থেকে এটার জন্য অপেক্ষা করছেন।’’ সভাঘরের সামনে বসে পড়েছেন আন্দোলনকারীরা। তাদের সাথে কথা বলছেন মুখ্যসচিব, এডিজি সহ রাজ্য প্রশাসন ও পুলিসের শীর্ষকর্তারা।
উল্লেখ্য, মুখ্যসচিবের পাঠানো চিঠিতে আগেই জানানো হয়েছিল, চিকিৎসকদের দাবি অনুযায়ী লাইভ সম্প্রচার করা সম্ভব নয়, তবে স্বচ্ছতার জন্য সেটিকে রেকর্ড করা যেতে পারে। এবং মিটিং এ ভালোভাবে আলোচনার জন্য জুনিয়র চিকিৎসকদের তরফ থেকে যেন ১৫ জনের একটা টিম আসে। ৩০ জনকে ভিতরে প্রবেশ করতে দিলেও লাইভ স্ট্রিমিংয়ের দাবিতে এখনও অনড় নবান্ন।