তিনি আরও বলেন, 'এত লাটসাহেবি কায়দায় মোবাইল টয়লেট আসছে কোথা থেকে? ক্ষমতা আছে একটা ডাক্তারের? কে দিচ্ছে তাদেরকে? মিডিয়ায় মাইলেজ দিচ্ছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেহেতু হাইপ্রোফাইল তাকে দুর্নাম বদনাম করতে হবে। গতদিনে সুপ্রিমকোর্টে ডিভিশন বেঞ্চ বসেছিল সেখানে শুনলাম ১৩০ টা দেশে বিচার চেয়েছে। কে করল? আমি জিজ্ঞাসা করছি, কার যোগাযোগ আছে? এম্বাসির যোগাযোগ, সরকার বিরোধীর যোগাযোগ। এটাতে বাংলার মুখ পুড়ছে না।'
ডাক্তারদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, 'ডাক্তারদের লাইভ স্ট্রিমিং করাটা ভণ্ডামি ও বাড়াবাড়ি। এদের পিছনে কোনও পলিটিক্যাল শক্তি আছে। ডাক্তাররা আবার রাজনীতি করে? রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে বিশ্বাস নেই? যখন মাইনে পান তখন বিশ্বাস হয়। যখন পদোন্নতি চান তখন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে বিশ্বাস হয়।' সিদ্দিকুল্লার বক্তব্য, 'মুখ্যমন্ত্রীর একটা জায়গা তৈরি হয়েছে হিংসায় ফেটে পড়ছে। আমি বলছি দায়িত্ব নিয়ে কোনও রাজ্য আমাদের থেকে কাজে এগিয়ে নেই। আমার ভুল হতে পারে, মানুষ হিসাবে মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের ভুল হতে পারে কিন্তু আজ এই পলিসি তিনি এত নরম। এবার হয়তো পা ধরবেই যে বাবা এবার তোমরা এসো।'