আরজি কর কাণ্ডে প্রথম থেকেই ভিন্নপথের পথিক সুখেন্দুশেখর। দোষীদের ফাঁসির দাবিতে যখন কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলেন স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তখন বিচার চেয়ে ধরনায় বসেছিলেন তৃণমূলেরই রাজ্যসভা সাংসদ। এমনকী, একাধিক পোস্টে বিতর্কে জড়ান তিনি। কখনও কলকাতা তত্কালীন পুলিস সুপার বিনীত গোয়েলকে সিবিআই হেফাজতে নেওয়ার দাবি তুলেছেন, কো কখনও আবার মনে করিয়ে দিয়েছেন বাস্তিল দুর্গের পতনের কথাও!
বহুবছর তৃণমূলের মুখপত্র 'জাগো বাংলা'র সম্পাদক ছিলেন সুখেন্দুশেখর। কিন্তু ওই পদে আর থাকতে চান না তিনি। দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে সেকথা জানিয়েও দিয়েছেন বলে সূত্রের খবর। এরপরই নতুন সম্পাদক হিসেবে শোভনদেব চট্টোপাধ্য়ায় নাম ঘোষণা করা হল তৃণমূলের তরফে।
এদিকে আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছে জহর সরকার। সুখেন্দুশেখরও কি সেই পথে হাঁটবেন? জল্পনা তুঙ্গে রাজনৈতিক মহলে।