সাংবাদিক সম্মেলনে শুভেন্দু বলেন, 'স্বাস্থ্য ভবনের পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির প্রমাণ-সহ কিছু নথি রাখব আপনাদের সামনে। মিড ডে মিল এর দুর্নীতি , শিক্ষায় দুর্নীতি , রেশনে দুর্নীতি বলে শেষ করা যাবে না। এমন কোনো জায়গা নেই, যেখানে এই শাসক দলের নেতা মন্ত্রী তারা দুর্নীতি করেননি' ।
বিরোধী দলনেতার অভিযোগ, '২০১৬ সাল থেকেই সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল তৈরির নামে লাগাতার দুর্নীতি হয়েছে। স্বাস্থ্য দফতরের সবচেয়ে বেশি টেন্ডার দেওয়া হয়েছে ভাইপোর আত্মীয়ের কোম্পানিকে। ভাইপোর ঘনিষ্ঠ আত্মীয় মেনকা গম্ভীরকে টেন্ডার ছাড়াই একাধিক কাজের বরাত দিয়েছে রাজ্য'।
বাদ যাননি স্বাস্থ্য সচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগম, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত কমিশনার সঞ্জয় বনশল, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান মহুয়া বন্দ্যোপাধ্যায় ও রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যসচিব রাজীব সিনহাও। শুভেন্দুর দাবি, স্বাস্থ্য দফতরকে সামনে রেখে শুধুমাত্র বেনামী সম্পত্তি বাড়িয়েছেন তাঁরা।
নন্দীগ্রামে বিধায়কের কথায়, 'আমাদের কাছে সব নথি রয়েছে। কোভিডের সময় থেকেই দুর্নীতি পাহাড়প্রমাণ হয়েছে'। স্রেফ চিকিত্সককে খুন ও ধর্ষণ মামলা নয়, আরজি করে দুর্নীতিতেও প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। শুভেন্দুর অভিযোগ, 'আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে সংস্কারের নামে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি হয়েছে'।