হাওড়ার গোলাবাড়ি থানার অন্তর্গত ৫৪/১ জেলিয়া পাড়া লেনে একটি অ্যাপার্টমেন্টের একতলায় থাকেন আশিস পাণ্ডে। যদিও এদিন সেখানে গিয়ে দেখা যায় ফ্ল্যাট বাইরে থেকে তালাবন্ধ। সিবিআই সূত্রে খবর, ঘটনার দিন ৯ আগস্ট সল্টলেকের ওই গেস্ট হাউসে উঠেছিল আশিস পাণ্ডে। আরজি করের টিএমসিপি ইউনিটের সভাপতি আশিস কুমার পাণ্ডে। সিবিআই-এর সন্দেহ, আরজি করের ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে এই আশিস পাণ্ডে। প্রাথমিক তদন্তে এমনই তথ্য উঠে এসেছে সিবিআই-এর কাছে। আর সেই কারণে হোটেল কর্তৃপক্ষকে আজ সমস্ত নথি নিয়ে ডেকে পাঠানো হয়। হোটেলের এক কর্মচারী এরপরই রেজিস্টার খাতা-সহ বেশ কিছু নথি নিয়ে সিবিআই দফতরে আসেন।
কারণ সিবিআই-এর নজরে এখন আরজি করের টিএমসিপি ইউনিটের সভাপতি এই আশিস কুমার পাণ্ডে। তৃণমূলের বিধায়ক চিকিৎসক আরজি করের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান সুদীপ্ত রায়ের কল রেকর্ডস নিয়ে তৎপর সিবিআই। জানা গিয়েছে, সেই কল ডিটেইলস থেকেই আশিস পাণ্ডের নাম প্রকাশ্যে আসে। উল্লেখ্য, এদিন বিধায়ক সুদীপ্ত রায়কে ডেকে পাঠায় ইডি। দুই মেয়েকে নিয়ে সিজিও-তে হাজিরা দেন তিনি।