অভিযোগ, বয়স্করা যারা প্রতিবাদে অংশ নিয়েছিলেন তাদেরও রেয়াত করা হয়নি। প্রতিবাদীদের দাবি, হামলার সময় কাউন্সিলরের নেতৃত্বে জানানো হয় এই আঁকার ফলে তাদের পুজোর অনুদান পাবে না। সেই সময় দুপক্ষের মধ্যে তর্কাতর্কি বাধে। এরপরে ধাক্কাধাক্কি হয় বলে অভিযোগ। সেই ঘটনার ভিডিও ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে। যদিও অভিযুক্ত কাউন্সিলর বিশ্বজিৎ প্রসাদ হামলার ঘটনা অস্বীকার করেন। তার দাবি, দমদম পার্কের একটি পুজো কমিটির প্রস্থান গেটে এঁকে প্রতিবাদ জানানো হচ্ছিল। এরফলে পুজো কমিটি অসুবিধায় পড়বে। তারা প্রতিবাদীদের এটা জানাচ্ছিল। এর বেশি কিছু হয়নি।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার অচলাবস্থা কেটেছে। এদিন তাঁরা ঘোষণা করেন শনিবার কাজে ফিরবেন তাঁরা। তবে আন্দোলন চলবে। কলকাতা পুলিস ও স্বাস্থ্যভবনে বড়সড় রদবদল ঘটেছে। তারপরেও কেন কর্মবিরতি? মুখ্যমন্ত্রীর পর জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন মুখ্যসচিব। সূত্রের খবর, বৈঠকে রাজ্য়ের সমস্ত মেডিক্যাল কলেজে চিকিত্সকদের রেস্টরুম ও নিরাপত্তার দাবিতে সরব হন চিকিত্সকরা। অধিকাংশ দাবি মেনে নিলেও, সময় চেয়েছে সরকার। মহিলা চিকিত্সকদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার আশ্বাস দিয়েছে রাজ্য পুলিস ডিজি। পাল্টা সার্কুলার জারির দাবি করেছেন জুনিয়র চিকিত্সক।