ঘটনাটি ঠিক কী? ২০১৫ সাল থেকে হাইকোর্টের নির্দেশে বারবার স্থগিত হয়ে গিয়েছে উচ্চ প্রাথমিক নিয়োগ প্রক্রিয়া। সেই শেষপর্যন্ত উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজারেরও বেশি শূন্যপদে নিয়োগের অনুমতি দিয়েছিল। কবে? এবছরের ২৮ অগাস্ট। বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ ছিল, যে ১,৪৬৩ জন মেধাতালিকা থেকে বাদ পড়েছিলেন, তাঁদের যুক্ত করে নতুন মেধাতালিকা প্রকাশ করতে হবে। সময়সীমা ৪ সপ্তাহ। পরের চার সপ্তাহে কাউন্সেলিং শেষ করে সুপারিশপত্র দিতে হবে স্কুল সার্ভিস কমিশনকে।
এদিকে হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেন রাজীব ব্রহ্ম-সহ কয়েক জন চাকরিপ্রার্থী। তাঁদের দাবি, হাইকোর্টের এই নির্দেশ সংরক্ষণ বিরোধী। গতকাল মামলাটির শুনানি হয় প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা ও বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চে। হাইকোর্টের নির্দেশই বহাল রাখে শীর্ষ আদালত। এরপর আজ, বুধবার মেধাতালিকা প্রকাশ করল SSC।