গত ৫ সেপ্টেম্বর, শহরের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন প্রাক্তন ওসি। বুকে ব্যথা ছিল বলে দাবি করেন তিনি। এরপরেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। বুধবার রাতে শিয়ালদহ আদালত থেকে জেলে ফেরার জন্য প্রিজন ভ্যানে উঠতে যান অভিজিৎ মণ্ডল। তখনই হোঁচট খেয়ে পড়ে যান তিনি। সরাসরি তাঁকে জেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এখনও সেখানেই ভর্তি রয়েছেন টালা থানার প্রাক্তন ওসি।
আরজি কর হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার মামলায় হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং অভিজিৎ মণ্ডলকে পেশ করা হয় শিয়ালদহ আদালতে। তথ্যপ্রমাণ লোপাট-সহ একাধিক অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার হন তাঁরা দু'জনই। বুধবার সেই মামলায় অভিজিতের আইনজীবী তাঁর জন্য জামিনের আবেদন করেছিলেন। যদিও তা খারিজ করে দেয় আদালত। সন্দীপ, অভিজিৎ— দু'জনকেই ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।