আরজি করের তরুণ চিকিত্সকের মৃত্যু ঘটনার পর কর্মবিরতিতে নেমেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সেইসময় তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের এনিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করতে নিষেধ করা হয় দলের তরফে। কিন্তু হুমায়ূন কবীর রয়েছেন তাঁর নিজের জায়গাতেই। শনিবার তিনি বলেন, ওদের গণতন্ত্রে ওরা যদি এত অধিকার পেয়ে যান, সাড় সাত হাজার ডাক্তার যদি এত ক্ষমতাবান হয় তাহলে আমি বলেছি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম ভাঙাব না। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম নেব না, তৃণমূলের কোনও পতাকা নেব না। প্রয়োজন যেদিন দেখা দেবে সেদিন বহরমপুর মেডিক্যাল কলেজে হুমায়ূন কবীর একার ক্ষমতায় ২ ঘণ্টার নোটিসে ১০ হাজার লোক নিয়ে গিয়ে দেবাংশু ঘোষের মতো ডাক্তারের সঙ্গে বোঝপড়া করার ক্ষমতা হুমায়ূন কবীরের আছে। শুধু কথা বলার জন্য আমার নামে যদি এফআইআর করে দিতে পারে তাহলে তা বোঝাপড়া করার ক্ষমতা আমার আছে।
হুমায়ুন কবীর এদিন আরও বলেন, ওরা যত খুশি মিছিল করুক। এক হাজার লোক নিয়ে মিছিল করলে আমি ৫ হাজার লোক নিয়ে মিছিল করব। ওদের মেডিক্যাল কলেজে ঘিরে রেখে দেব। মেডিক্যাল কলেজ ঘেরাও করে রাখব। নেত্রী নিষেধ করলেও শুনব না। আমার বিরুদ্ধে এফআইআর করার হিম্মত কোথা থেকে পায়? আমার আর কিছু পাওয়ার নেই। কিন্তু এরা ডাক্তার? ৫০টা ডাক্তারকে ঘরে ঢোকাতে ২ মিনিট লাগবে। আর প্রশাসনও আমার বিরুদ্ধে কী করে দেখব।