লিলুয়া থানার পুলিস এসে দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি।পরিবারের লোকেরা জানান গতকাল রাত নটা থেকে রাকেশকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। থানায় যোগাযোগ করা হয়। আজ তার দেহ পাওয়া যায়।
রাকেশের মৃত্যুর পিছনে রহস্য রয়েছে বলে মনে করছেন পরিবারের সদস্যরা। রাতের বেলা ওই জায়গায় সে গেল কেন? নালায় জল খুব বেশী ছিল না। সেই কারণে ওই স্কুল ছাত্রের মৃত্যু নিয়ে রহস্য দানা বাঁধছে। হাওড়া সিটি পুলিসের ডিসিপি নর্থ বিশপ সরকার জানিয়েছেন রাকেশের দেহে বাইরে থেকে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। মৃত্যুর সঠিক কারণ বোঝা যাবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে। পুলিশ গুরুত্ব দিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
রাকেশ বিশ্বাসের জেঠু মণীশ বিশ্বাস বলেন, রাত থেকে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়েছিল। আমরা ভেবেছিলাম পুজোয় চাঁদা তুলতে গিয়েছে। থানাতেও গিয়েছিলাম। কোনও খবর পাওয়া যায়নি। সকালে একজন প্রাতঃকৃত্য করতে এসেছিল সে ওর জুতো দেখে। আমরা ভেবেছিলাম পুকুরে পড়ে গিয়েছে। শেষপর্যন্ত দেখলাম একটি নালায় পড়ে রয়েছে। ও সাঁতার জানতো। কীভাবে এমন ঘটনা ঘটল বুঝতে পারছি না। তাই ভাবছি এর সঙ্গে অন্যকিছু রয়েছে।