এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকারকে বর্তমান পকসো আইনে পরিবর্তনের জন্য অর্ডিন্যান্স আনার পরামর্শও দেয় সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের নির্দেশ, এই ধরনের ঘটনা পকসো আইনের সেকশন ১৫(১) এর অধীনে অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। সর্বোচ্চ আদালত আরও বলে যে, কোনও ব্যক্তি এই ধরনের ভিডিয়ো প্রকাশ বা অন্য কাউকে পাঠানোর উদ্দেশ্যে না রাখলেও, যদি তা নিজের ডিভাইসেও থাকে, তবেও তা পকসো আইনের অধীনে অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। সুপ্রিম কোর্ট পকসো আইনে অপরাধের সংজ্ঞা আরও বিশদ করার জন্য "চাইল্ড পর্নোগ্রাফি" শব্দটির পরিবর্তে "Child Sexual Exploitative and Abuse Material" ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছে সংসদকে।
আর এরপরই সুপ্রিম কোর্টের এই নির্দেশ হাতিয়ার করে শুরু হয়েছে 'ফিশিং'। পুলিস কমিশনারেটের নামে ভুয়ো মেইল! যেখানে ধরানো হচ্ছে আদালতের নির্দেশ নিয়ে সতর্কতা। মেইলে এমন বলা হয়েছে যে, আপনার আইপি অ্যাডড্রেস ট্র্যাক করে সিবিআই মহিলা ও শিশুদের সঙ্গে যৌন অপরাধ-এর 'প্রমাণ' পেয়েছে। যে কারণে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এর জবাব দিতে হবে। নচেত্ আপনার বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।