১৬ অক্টোবরের পর থেকেই একটু একটু করে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমান কমবে। অক্টোবরের শেষ দিকে কিছুটা শুষ্ক হবে আবহাওয়া। ফিরোজপুর শীর্ষা চুরু আজমেঢ় মাউন্ট আবু দিশা সুরেন্দ্রনগর জুনাগড় এর উপর দিয়ে বিস্তৃত। একই জায়গায় তিন দিন থমকে রয়েছে বর্ষা বিদায় রেখা। উত্তর-পশ্চিম মধ্যপ্রদেশ ও দক্ষিণ গুজরাটে রয়েছে ঘূর্ণাবর্ত। কোমোরিন থেকে রায়লসীমা পর্যন্ত অক্ষরেখা বিস্তৃত রয়েছে। যা তামিলনাড়ু পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
দক্ষিণবঙ্গে মঙ্গলবার পর্যন্ত ক্রমশ বৃষ্টির পরিমাণ কমবে। বুধবার মহালয়া থেকে বৃষ্টির পরিমাণ ফের কিছুটা বাড়তে পারে দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায়। মূলত হালকা বৃষ্টি। দুই এক জায়গায় বিক্ষিপ্তভাবে দুই-এক পশলা ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। টানা ভারী বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। মূলত আংশিক মেঘলা আকাশ। মাঝে মাঝে চড়া রোদ ও জলীয় বাষ্পের কারণে অস্বস্তি। বিক্ষিপ্তভাবে দু-এক পশলা বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে। ধীরে ধীরে বাড়বে তাপমাত্রা। বাতাসে জলীয় বাষ্প থাকায় আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তিও বাড়তে থাকবে।
উত্তরবঙ্গে মঙ্গলবার থেকে আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা ধীরে ধীরে বাড়বে। বাতাসে জলীয় বাষ্প থাকায় বৃষ্টি না হলে অস্বস্তি সামান্য থাকবে। মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টি বাড়বে দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার জেলায়। কলকাতায় মঙ্গল-বুধবার থেকে দু-এক পশলা হালকা বৃষ্টির খুব সামান্য সম্ভাবনা। আগামী কয়েকদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা ক্রমশ কমবে। এখনই ভারী বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।
আজ বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। আংশিক মেঘলা আকাশ। দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়বে। কাল মহালয়ার দিন হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা বিকেলের দিকে। সকালের তর্পণ পর্বে চূড়ান্ত ঘর্মাক্ত পরিস্থিতি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ এখনো বেশি। তাই রোদ চড়া থাকলে অস্বস্তি থাকবে। কলকাতায় রাতের তাপমাত্রা ছিল ২৯.৮ ডিগ্রি। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৩.৯ ডিগ্রি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ৬৫ থেকে ৯২ শতাংশ।