ঘটনাটি ঠিক কী? সেদিন নবান্নে স্বাস্থ্য ও প্রশাসনের আধিকারিকদের বৈঠকে বসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বৈঠক শেষে তিনি ঘোষণা করেন, 'রোগীকল্যাণ সমিতি পুরো ভেঙে দিয়েছি। সব প্রিন্সিপালরাই এখন রোগী কল্য়াণ সমিতির চেয়ারম্যান হলেন। এবার তাঁদের ওখানে MSVP-র থাকবে সদস্যরা। একজন করে জুনিয়র ডাক্তার, একজন করে সিনিয়র ডাক্তার বা HOD,সিস্টারের পক্ষ থেকে একজন এবং জনপ্রতিনিধি একজন থাকবে। তাঁরাই হাসপাতালে দায়িত্ব বহন করবেন'। আজ, সোমবার সেই মর্মেই বিজ্ঞপ্তি জারি করল স্বাস্থ্য দফতর।
নয়া রোগীকল্যাণ সমিতি
--
চেয়ারম্যান- সংশ্লিষ্ট মেডিক্যাল কলেজে অধ্যক্ষ
--
মেম্বার সেক্রেটারি--MSVP
--
১ জন জুনিয়র ডাক্তার
--
১ জন সিনিয়র ডাক্তার
--
১ জন নার্স
--
১ জন জনপ্রতিনিধি
এছাড়া রোগী কল্যাণ সমিতিতে থাকবেন দু'জন বিভাগীয় প্রধান বা HOD। তাঁদেরকে মনোনীত করবেন সংশ্লিষ্ট কলেজের অধ্য়ক্ষই।
স্রেফ রোগী কল্যাণ সমিতি পুর্নগঠন নয়, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে যাবতীয় অভিযোগ খতিয়ে দেখার জন্য একট কমিটি গড়ল রাজ্য। কমিটির SSKM-র চিকিত্সক সৌরভ দত্ত। থাকছেন যোগীরাজ রায়-সহ আরও ৬ জন।