ডাক্তারদের আন্দোলনের অধিকার যেমন আছে তেমন চিকিৎসা দেওয়া তাদের দায়িত্ব। আর সেই দায়িত্ব তারা শপথ গ্রহণ করে নিয়েছেন। তাই সেই দায় তারা এড়াতে পারেন না বলে অভিযোগ তলা হয়েছে মামলায়। একইসঙ্গে এই আন্দোলনের জন্য যে আর্থিক অনুদান আসছে তার নয়ছয়ের আশঙ্কা করা হয়েছে মামলায়। ফলে সেই টাকার হিসেব নেওয়ারও আবেদন করা হয়েছে আদালতের কাছে।
তাহলে পুজোয় কর্মবিরতি নিয়ে সুর নরম? 'সবটা নিয়েই আলোচনা হবে'। আন্দোলনের রূপরেখা ঠিক করতে বৈঠকে জুনিয়র ডাক্তাররা। বৈঠকে যোগ দিয়েছেন সিনিয়র ডাক্তার। সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে ডাক্তার ও নার্সদের উপর হামলার ফের কর্মবিরতি শুরু করেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। তারপর ধর্মতলায় অনুষ্ঠিত হয় মহাসমাবেশও।
সেই মহাসমাবেশ থেকে সুপ্রিম কোর্টকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন জুনিয়র ডাক্তাররা। আন্দোলনকারীদের বক্তব্য, 'রোগী, ডাক্তার একপক্ষ। উল্টো পাশে সরকার পক্ষ। সিবিআই দায়িত্ব নেওয়ার পর কত কেস অমীমাংসিত! আন্দোলন না চালালে সেটিং হয়ে যাবে'। সঙ্গে হুঁশিয়ারি, 'প্রয়োজন হলে দিল্লি যাব। সুপ্রিম কোর্ট যেন মনে রাখে আমাদের দমিয়ে রাখা যাবে না'।