জানা গেছে গত কয়েকদিন ধরে কোন্নগর অঞ্চলে পেটের রোগ নিয়ে অনেকেই ডাক্তারের কাছে যাচ্ছিলেন। কেন পেটের রোগ জানতে পুরসভা ছানবিন শুরু করে। জল থেকে হচ্ছে প্রথমে মনে হলেও পরে শহরের ফাস্টফুডের দোকান গুলোতে খাদ্যের গুণাগুণের তল্লাসি শুরু করে পুরসভা। একটি বিরিয়ানির দোকানে গিয়ে পুরসভার স্বাস্থ্য কর্মীরা দেখেন হলুদ রঙ মেশানো হচ্ছে বিরিয়ানিতে। যে হলুদ রঙ মনুষ্য খাদ্য নয়।
গেঞ্জিতে দেওয়ার হলুদ রঙ কেন ব্যবহার করা হচ্ছে? বিরিয়ানির কারিগড় গুলাম হোসেনের দাবী,অন্য রঙই ব্যবহার করা হয়।সেই রঙ শেষ হয়ে যাওয়ায় শিল্পে ব্যবহার করার রঙ দেওয়া হয়েছে বিরিয়ানিতে।সাতশ টাকা জরিমানা করে বিরিয়ানির দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয় পুরসভার তরফে।
পুরসভার চেয়ারম্যান স্বপন দাস বলেন,মানুষকে বিষ খাওয়ানো হচ্ছে।এইসব ফাস্টফুডের দোকানের কোনো ফুড লাইসেন্স নেই।অখাদ্য কুখাদ্য খাইয়ে মানুষ মারার চক্র চলছে এর বিরুদ্ধে অভিযান চলবে।শুধু বিরিয়ানি নয় ফুচকাতেও চায়না কেমিক্যাল মেশানো হচ্ছে।
এমনিতেই দশ হাত অন্তর বিরিয়ানির দোকান গজিয়ে উঠেছে সর্বত্র। পুজোয় সেই সংখ্যা আরো বাড়বে।সেই সব দোকানে স্বাস্থ্য বিধি আদৌ মানা হবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে এই ঘটনা।