সূত্রের খবর, ওই রিপোর্টে জানানো হয়েছে, এইমসের বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন ময়নাতদন্তের রিপোর্টে যে যে বিষয়গুলি থাকা প্রয়োজন, সেইসব বিষয় ওই ময়না তদন্তের রিপোর্টে রয়েছে। তবে বিষয়টি নিয়ে ময়নাতদন্তের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলতে চান বিশেষজ্ঞরা। তারপর অপূর্ব বিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলা হয়। আর তারপরই ময়নাতদন্তের রিপোর্ট নিয়ে তাঁদের তেমন কোনও অসন্তোষ নেই বলে সিবিআইকে জানিয়ে দেন এইমসের বিশেষজ্ঞরা।
তরুণী চিকিত্সকের ময়না তদন্তের সময় ছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। ময়না তদন্তের রিপোর্টে তাদের সাক্ষরও রয়েছে। তার পরেও কারচুপির অভিযোগ উঠেছিল বিভিন্ন মহল থেকে। জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি, ময়নাতদন্তের কাজটি বিশেষজ্ঞদের। এক্ষেত্রে তাদের কোনও ভূমিকা নেই। তবে তার পরেও তারা সিবিআইয়ের হস্তেক্ষেপের দাবি করেন।
এইমসের বিশেষজ্ঞরা মূলত একটি বিষয়ে গোলমাল দেখতে পান বলে সূত্রের খবর। তবে বিষয়টিকে বড় কিছু বলে মানতে নারাজ এইমসের বিশেষজ্ঞরা। নির্যাতিতার শরীরে কী পোশাক ছিল তার কোনও উল্লেখ ছিল না। সিজার লিস্টে তরুণীর পোশাকের বিবরণ থাকায় তাকে খুব বেশি গুরুত্ব দিতে নারাজ বিশেষজ্ঞরা।