তাই বৈঠকেই সকলে গণ ইস্তফার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় বলে জানা গিয়েছে। সিনিয়র ডাক্তারদের বক্তব্য, তাদের জুনিয়রদের শরীর খারাপ হচ্ছে দিনের পর দিন। এটা মেনে নেওয়া যায় না। তবে গণ ইস্তফা দিয়েছেন ঠিকই কিন্তু এখনই হাসপাতাল ছেড়ে বা পরিষেবা ছেড়ে কোথাও যাচ্ছেন না চিকিত্সকেরা। তাদের দাবি, তাঁরা ইস্তফা দিয়েছে কিন্তু সেটা সরকার মানবেন কিনা সেটা সরকারের বিষয়।
তবে তাঁরা জানিয়েছেন, চাকরি নয়, ডিউটি থেকে গণ ইস্তফা দিচ্ছেন। তবে ইস্তফা গ্রহণ না করা পর্যন্ত কাজ করবেন তারা। সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ করতে হবে বলেও দাবি জানিয়েছেন। ইস্তফা দিয়েছেন বিভিন্ন বিভাগের অধ্যাপক, বিভাগীয় প্রধান, হাসপাতালে কর্মরত সিনিয়র চিকিৎসকরা।
এদিকে মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত প্রতীকী অনশনে যোগ দিচ্ছেন সব মেডিক্যাল কলেজের পড়ুয়ারা। আরজি কর, এনআরএস, সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র চিকিৎসকদের একাংশ ১২ ঘণ্টার অনশনে বসছেন। ১২ ঘণ্টার প্রতীকী অনশনে থাকছেন জেপিডি’র সিনিয়র চিকিৎসকেরাও।