জগআগে থেকেই সেখানে উপস্থিত ছিল কয়েক হাজার মানুষ। দেহ সেখানে পৌঁছতেই হাতে মোমবাতি নিয়ে বিচারের দাবিতে স্লোগান তোলেন তাঁরা। সাময়িক উত্তেজনা তৈরি হয় সেখানে। বেশ কিছুক্ষণ বিক্ষোভ দেখানোর পরে অবশেষে শান্ত হয় জনতা।
সূত্রের খবর, ময়নাতদন্তে যৌন নিগ্রহের স্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। যৌন নিগ্রহের পর শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে নাবালিকাকে। মঙ্গলবার তার দেহ সৎকার করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
ওদিকে এই ঘটনার পর নিজেদের উদ্যোগে মহিষমারি গ্রামের বিভিন্ন জায়গায় পথবাতি লাগাতে দেখা যায় স্থানীয়দের। স্থানীয়রা জানান, ঘটনার পর থেকে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন তাঁরা। ওদিকে এদিন অভিযুক্ত মোস্তাকিনের বাড়িতে গিয়ে কারও দেখা মেলেনি। প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, ঘটনার পর থেকেই ঘরছাড়া মোস্তাকিনের বাবা - মা।
প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে, রীতিমতো নিশানা করে নাবালিকাকে সাইকেলে তোলে অভিযুক্ত। নাবালিকাকে পড়ে ফিরতে দেখেই তার পিছু নিয়েছিল সে। এর পর তাকে বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার নাম করে সাইকেলে তুলে নির্জন জায়গায় নিয়ে যায় সে।