কুণাল বলেন, 'যাঁরা কাজ করতে চাইছেন না, তাঁরা নিয়ম করে একা ইস্তফা দিন। অনেক যোগ্য কাজের লোক আছে। যাঁরা অস্থিরতা করছেন, তাঁরা সিস্টেমে সমস্যা করছেন। জ্যোতি বসুর সরকার কিন্তু এই আর জি করে পুলিশ পাঠিয়ে মেরে তুলে দিয়েছিল। এই সরকার সেটা করছে না'। তাঁর মতে, 'বিনা নোটিশে কাজ করব না বলে সই। এটা কারা করতে পারে? হয় রাজনীতি করেন, না হয় পেছনে অন্য কেউ আছে। ছবি তুলছেন, ফুটেজ খাচ্ছেন, আর একটা নির্যাতিতাকে ব্যবহার করছেন'।
কেন এই গণইস্তফা? আরজি করের সিনিয়র ডাক্তারদের বক্তব্য, তাদের জুনিয়রদের শরীর খারাপ হচ্ছে দিনের পর দিন। এটা মেনে নেওয়া যায় না। তবে গণ ইস্তফা দিয়েছেন ঠিকই কিন্তু এখনই হাসপাতাল ছেড়ে বা পরিষেবা ছেড়ে কোথাও যাচ্ছেন না চিকিত্সকেরা। তাদের দাবি, তাঁরা ইস্তফা দিয়েছে কিন্তু সেটা সরকার মানবেন কিনা সেটা সরকারের বিষয়।
সিনিয়র ডাক্তাররা জানিয়েছেন, চাকরি নয়, ডিউটি থেকে গণ ইস্তফা দিচ্ছেন। তবে ইস্তফা গ্রহণ না করা পর্যন্ত কাজ করবেন তাঁরা। সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ করতে হবে বলেও দাবি জানিয়েছেন। ইস্তফা দিয়েছেন বিভিন্ন বিভাগের অধ্যাপক, বিভাগীয় প্রধান, হাসপাতালে কর্মরত সিনিয়র চিকিৎসকরা।