একনজরে 'অভয়া পরিক্রমা'র রুট । 'অভয়া পরিক্রমা'র রুট: ধর্মতলা থেকে পরিক্রমা শুরু। প্রথমে কালীঘাট হয়ে মুদিয়ালি, সুরুচি, চেতলা অগ্রণী । সেখান থেকে বাদামতলা আষাঢ় সঙ্ঘ, দেশপ্রিয় পার্ক, ত্রিধারা , বালিগঞ্জ কালচারাল থেকে ট্রায়াঙ্গুলার পার্ক, গড়িয়াহাট মোড়। এরপর পরিক্রমা গড়িয়াহাট মোড় থেকে ঢাকুরিয়া, যাদবপুর, বাইপাস হয়ে ধর্মতলায় শেষ হবে ।
কলকাতা পুলিসের কাছে পাঠানো মেলে তাঁরা উল্লেখ করেছেন , দুপুর ২টো থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে অভয়া পরিক্রমা। ধর্মতলার ধর্নামঞ্চ থেকে জুনিয়র ডাক্তারদের যাত্রাপথে থাকছে কোন কোন পুজো মণ্ডপ। মোটামুটি একটি তালিকা মিলেছে। কালীঘাট, মুদিয়ালি, সুরুচি সঙ্ঘ, চেতলা অগ্রণী, বাদামতলা আষাঢ় সঙ্ঘ, দেশপ্রিয় পার্ক, ত্রিধারা, বালিগঞ্জ কালচারাল, ট্রায়াঙ্গুলার পার্ক, গড়িয়াহাট মোড়, ঢাকুরিয়া, যাদবপুর হয়ে বাইপাস ধরে ধর্মতলায় এসে শেষ হবে এই পরিক্রমা। ৩টি ম্যাটাডোরে হ্যান্ড মাইক ও সাউন্ড সিস্টেম-সহ এই পরিক্রমায় ৬০-৭০ জন চিকিৎসক আছেন।
পঞ্চমীর বিকেলেও কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলার অনশন মঞ্চ পর্যন্ত মিছিলের ডাক দিয়েছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। তবে, কলেজ স্কোয়ার ও সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজোর কারণ দেখিয়ে, মিছিলের আবেদন খারিজ করে দেয় পুলিস। কিন্তু এরপর মিছিলের রুট বদলেই চলে মিছিল। এবার ষষ্ঠীতে অভয়া পরিক্রমা।
তাদের কর্মসূচি ছিল, মিনিডোরে করে আরজি কর এবং জয়নগরের নির্যাতিতার ‘প্রতীকী মূর্তি’ নিয়ে পুজো মণ্ডপে ঘুরবেন তাঁরা। সেই মতোই বুধবার মিনিডোর আনা হচ্ছিল ধর্মতলার অনশন মঞ্চে। কিন্তু চাঁদনি চকের কাছে ওই মিনিডোর আটকে দেয় পুলিস। সেই ঘটনাকে ঘিরেই উত্তেজনা ছড়ায়। অনশন মঞ্চের সামনে থাকা জুনিয়র ডাক্তারের ছুটে যান ঘটনাস্থলে। পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়ান তাঁরা। পুলিশের দাবি, ‘অনুমতি’ না থাকায় মিনিডোর আটকেছেন তাঁরা।