আর জি করের তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ-খুনের সুবিচার এবং নিরাপত্তা-সহ একাধিক দাবিতে আন্দোলনে শামিল জুনিয়র চিকিৎসকরা। গত ৫ অক্টোবর রাত থেকে আমরণ অনশনে শামিল সাত চিকিৎসক। অনশনকারীদের শারীরিক অবস্থার ধীরে ধীরে অবনতি হচ্ছে। তাতে উদ্বিগ্ন সিনিয়র চিকিৎসক থেকে পুলিশ সকলেই। অনশন সংক্রান্ত খুঁটিনাটি তথ্যের জন্য নজর রাখুন লাইভ আপডেটে।রাত ৯.০৬: আর জি করে নির্যাতিতার বাড়ির সামনে ধরনা মঞ্চে গিয়ে বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করলেন শুভেন্দু অধিকারী ও অর্জুন সিং।
রাত ৮.৪৭: ধর্মতলার অনশন মঞ্চে এসএসকেএমের ৪ সদস্যের মেডিক্যাল টিম। এসএসকেএম হাসপাতালের জেনারেল মেডিসিনের চিকিৎসক নীলাদ্রি সরকার, নিউরো মেডিসিনের চিকিৎসক অতনু বিশ্বাস, জেনারেল সার্জারির ডিকে সরকার, কার্ডিয়োলজি বিভাগের গৌরাঙ্গ সরকার। অনশনকারীদের স্বাস্থ্যপরীক্ষা করবেন তাঁরা। মেডিক্যাল টিম গঠনের কথা লালবাজারে জানানো হয়েছে।
রাত ৮.১১: অনশন মঞ্চের বাইরে আবেগঘন ছবি। জুনিয়র চিকিৎসক দেবাশিস হালদারের হাত ধরে কান্নায় ভেঙে পড়লেন প্রতিবাদী মহিলা।
সন্ধে ৭: মহাসপ্তমীর প্রবল ভিড়ের মাঝে ‘অভয়া পরিক্রমা’র মাধ্যমে নিছক অশান্তি করা হচ্ছে বলেই অভিযোগ কুণাল ঘোষের। এই মিছিলের নেপথ্যে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ দেখছেন তৃণমূল নেতা।
সন্ধে ৬.৪৮: সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের দিকে যাচ্ছেন প্রতিবাদীরা।
সন্ধে ৬.৪৪: মিছিলকারীদের পুজো মণ্ডপে ঢুকতে দিতে চান না বলেই সাফ জানালেন কলেজ স্কোয়ারের পুজো উদ্যোক্তারা।
সন্ধে ৬.৩৯: ধর্মতলার পর কলেজ স্কোয়ারে ‘অভয়া পরিক্রমা’য় বাধা। পুলিশের সঙ্গে মিছিলকারীদের ধস্তাধস্তি।
সন্ধে ৬.১৬: অভয়া কর্নার তৈরি করতে ‘বাধা’ সার্ভে পার্ক দুর্গোৎসব কমিটির। প্রতিবাদীদের বের করে দেওয়া হয় বলেই অভিযোগ।
সন্ধে ৬.১২: যাদবপুর এইট বি বাসস্ট্যান্ডের কাছে অভিনব প্রতিবাদ। শাসক লেখা গোল পোস্ট তৈরি করে ফুটবল খেললেন প্রতিবাদীরা।
সন্ধে ৬.০৯: কলেজ স্কোয়ারের দিকে এগোচ্ছে ‘অভয়া পরিক্রমা’।
সন্ধে ৬.০৩: গণেশচন্দ্র অ্যাভিনিউতে পৌঁছল মিছিল।
বিকেল ৫.৫২: চাঁদনি চক মেট্রো স্টেশনের সামনে ফের পুলিশের ব্যারিকেড জোর করে সরিয়ে দিলেন মিছিলকারীরা।
বিকেল ৫.৪৭: পুলিশি বাধা অগ্রাহ্য করে কলেজ স্কোয়ারের দিকে এগোচ্ছে মিছিল।
বিকেল ৫.৪০: কাঁসরের তালে তালে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ স্লোগানে মুখর অনশন মঞ্চ লাগোয়া এলাকা।
বিকেল ৫.৩৮: ষষ্ঠীর পর সপ্তমীতে ধর্মতলায় ‘অভয়া পরিক্রমা’য় পুলিশের বিরুদ্ধে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। একের পর এক পুলিশের গার্ডরেল সরিয়ে দেন মিছিলকারীরা।
বিকেল ৪.১৫: চিঠিতে রীতিমতো বিরক্ত ক্ষুব্ধ জুনিয়র ডাক্তাররা।
বিকেল ৪: ওই চিঠিতে লেখা হয়েছে, “আপনারা গত ৫ অক্টোবর থেকে ধর্মতলায় অনশন করছেন। জোর করে প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই মঞ্চ বানিয়েছেন। আপনাদের সামনে যে বোর্ড রাখা হয়েছে, তা থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, আপনাদের শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। বুধবার আমরা আপনাদের অনুরোধ করেছিলাম, কলকাতা পুলিশের অ্যাম্বুল্যান্সের সাহায্য নিতে। কিন্তু আপনারা তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। আমরা রাজ্যের স্বাস্থ্যদপ্তরকে অনুরোধ করেছি, আপনাদের জন্য এক দল চিকিৎসক মোতায়েন করা হোক। আমাদের অনুরোধ, আপনারা এই জায়গা ছাড়ুন এবং চিকিৎসার সাহায্য গ্রহণ করুন। সমস্ত প্রয়োজনীয় আইনি সহায়তা দেওয়া হবে।”
দুপুর ৩.৫৫: ধর্মতলার অনশন মঞ্চে পুলিশ। অনশনকারী চিকিৎসকদের চিঠি হেয়ার স্ট্রিট থানার ওসির।
দুপুর ৩.৫২: অনশনরত জুনিয়র চিকিৎসক অনিকেত মাহাতোর শারীরিক অবস্থার অবনতি।
বেলা ১২.১৫: অনশনরতদের আন্দোলন প্রত্যাহারের অনুরোধ সিনিয়র ডাক্তারদের একাংশের।