নির্যাতিতার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার বিজয়া দশমীর সন্ধ্যায় গ্রামে রামযাত্রা দেখতে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল একাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রী। তখন তাকে ধানক্ষেতে তুলে নিয়ে যায় যুব তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি। অভিযোগ, নাবালিকাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে সে। তখনই নাবালিকার চিৎকারে সেখানে ছুটে আসেন কয়েকজন গ্রামবাসী। ওই তৃণমূল নেতাকে হাতে নাতে ধরে ফেলেন তাঁরা। অভিযুত্ত তৃণমূল নেতার সঙ্গে তৃণমূলের এক পঞ্চায়েত সদস্যও ছিলেন বলে অভিযোগ।
পরিবারের অভিযোগ, অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা হওয়ায় ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে পুলিশ। এতে নির্যাতিতার পরিজন ও বিজেপি থানায় বিক্ষোভ দেখালে পুলিশ অভিযোগ গ্রহণ করে। এর পর গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্তকে।
তদন্তে নেমে নির্যাতিতার বয়ান রেকর্ড করেছে পুলিশ। তৃণমূলের দাবি, দল অভিযুক্তের পাশে নেই। আইন আইনের পথে চলবে। মালদার পুলিশ সুপার প্রদীপকুমার যাদব জানিয়েছেন, ‘পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ধর্ষণের চেষ্টার মামলা রুজু হয়েছে।’