জানা গিয়েছে, অষ্টমীতে মোটরবাইক দুর্ঘটনায় জখম হন বরাহনগরের বাসিন্দা, ২৩ বছরের জয়দীপ দাস। প্রথমে তাঁকে কামারহাটির সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে স্থানান্তরিত করা হয় মুকুন্দপুরের ওই হাসপাতালে। সেখানেই সোমবার মারা যানজয়দীপ।
অভিযোগ, এর পরেই চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ তুলে হাসপাতালে চড়াও হনজয়দীপের পরিজনেরা। হাসপাতালের রিসেপশনে থাকা প্রিন্টার ভেঙে দেওয়া হয়। জয়দীপের চিকিৎসা যিনি করেছিলেন, ঘেরাও করে রাখা হয় সেই চিকিৎসককে। ওই চিকিৎসক কাজে গাফিলতির অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, গোটা ঘটনায় তিনি আতঙ্কিত। কর্মবিরতিতে যাওয়ার কথা ভাবছেন।
যদিও ভাঙচুর এবং চিকিৎসককে হেনস্থার অভিযোগ অস্বীকার করে জয়দীপের এক বন্ধু সৈকত মজুমদার বলেন, ‘‘আমরা অনেকে ছিলাম। চাইলে গোটা হাসপাতালে ভাঙচুর চালাতে পারতাম।’’ তিনি জানান, এখনও পর্যন্ত চিকিৎসায় যত টাকা খরচ হয়েছে, তাহাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁদের ফেরত দিয়েছেন।