সোদিয়ালের আমরা সবাই ভাই ভাই ও সোদিয়াল জনকল্যাণ সমিতির উদ্যোগে এই পুজো এবার ১৮ বছরে পড়েছে। হিন্দু-মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষজন থাকেন এই পুজোর দায়িত্বে। পুজোকে ঘিরে গ্রামের লোকজনের বাড়িতে আত্মীয়দের সমাগম হয়। মথুরাপুর, রায়দিঘী, মন্দিরবাজার শুধু নয়, বারুইপুর, কাকদ্বীপ, জয়নগর, সোনারপুর থেকেও মানুষজন ভিড় করে সদিয়ালের পুজো মণ্ডপে।
পুজোর কর্তা মথুরাপুর লোকসভার সাংসদ বাপি হালদার বলেন, 'সম্প্রীতির এই পুজো কে ঘিরে কয়েক মাস আগে থাকতেই চলে প্রস্তুতি। রথের দিন লক্ষী পুজোর খুঁটি পুজো হয়ে যায়। এবারে মণ্ডপের পাশাপাশি বিশেষ আকর্ষণ তালপাতার রাম ও সীতা ও পাটজাত দ্রব্য দিয়ে রামায়নে ভরতের খড়ম পুজোকে তুলে ধরা হয়েছে মণ্ডপে।'
মঙ্গলবার এই পুজো ফিতে কেটে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করার পর শুভ সূচনা করেন বীরভূমের সাংসদ তথা জনপ্রিয় বিশিষ্ট অভিনেত্রী শতাব্দী রায়। মথুরাপুরের সাংসদ বাপি হালদার, বিধায়ক জয়দেব হালদার, পাথরপ্রতিমার বিধায়ক সমীর কুমার জানা, কাকদ্বীপের মন্টুরাম পাখিরা, রায়দিঘির ডা: অলক জলদাতা, কুলপির যোগরঞ্জন হালদার, মগরাহাট পশ্চিমের বিধায়ক গিয়াস উদ্দিন মোল্লা, জয়নগরের বিধায়ক বিশ্বনাথ দাস, জেলা পরিষদের সভাধিপতি নীলিমা মিস্ত্রি বিশাল, মথুরাপুর ১ নং পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মানবেন্দ্র মন্ডল, সুন্দরবন পুলিস জেলার সুপার কোটেশ্বর রাও।