কলকাতার ধর্মতলায় বসে থাকা অনশনকারীরা কে কেমন আছেন?
রক্তচাপ: ১২০/৯০
নাড়ির গতি: ৮৮
সিবিজি: ৬৪
মূত্রে মিলেছে কিটোন বডি
রক্তচাপ: ১১০/৭৮
নাড়ির গতি: ৮০
সিবিজি: ৬৪
মূত্রে মিলেছে কিটোন বডি
রক্তচাপ: ৯৮/৭৮
নাড়ির গতি: ৮২
সিবিজি: ৬৩
মূত্রে মিলেছে কিটোন বডি
রক্তচাপ: ১২৬/৮০
নাড়ির গতি: ৮৪
সিবিজি: ৭৩
মূত্রে মিলেছে কিটোন বডি
রক্তচাপ: ১০০/৭০
নাড়ির গতি: ৯২
সিবিজি: ৬৪
মূত্রে মিলেছে কিটোন বডি
রক্তচাপ: ১০০/৭০
নাড়ির গতি: ৭০
সিবিজি: ৮৬
রক্তচাপ: ১০৮/৮২
নাড়ির গতি: ৭২
সিবিজি: ৮৪
স্পন্দন এবং রুমেলিকা দু’জনেই মঙ্গলবার বিকেল থেকে অনশনমঞ্চে যোগ দিয়েছেন। তাঁদের দু’জনকে বাদে বাকি পাঁচ জনের মূত্রেই কিটোন বডি মিলেছে। যা নিয়ে উদ্বেগে রয়েছে আন্দোলনকে সমর্থন জোগানো নাগরিক সমাজ। যদিও অনশনকারীরা এখনও নিজেদের অবস্থানে অনড়। ১০ দফা দাবিতে অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। শরীর দুর্বল হলেও মনোবলে খামতি নেই। স্নিগ্ধা, অর্ণব এবং সায়ন্তনী অনশনমঞ্চে একে বারে শুরুর দিন থেকে রয়েছেন। ৫ অক্টোবর রাত সাড়ে ৮টা থেকে ‘আমরণ অনশন’ শুরু করেছেন তাঁরা। এখনও চালিয়ে যাচ্ছেন। বুধবার তাঁদের অনশনের দ্বাদশ দিন। আলোলিকা ও পরিচয় ‘আমরণ অনশন’ শুরু করেছেন ১১ অক্টোবর থেকে।
এ ছাড়া অনিকেত মাহাতো, অনুষ্টুপ মুখোপাধ্যায়, পুলস্ত্য আচার্য, তনয়া পাঁজাও অনশনে বসেছিলেন। তাঁরা অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। পাশাপাশি শিলিগুড়িতেও অনশনে বসেছিলেন দুই জুনিয়র ডাক্তার অলোক বর্মা এবং সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁরাও এখন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। গত ১৪ অক্টোবর থেকে শিলিগুড়িতে আমরণ অনশন শুরু করেছেন জুনিয়র ডাক্তার সন্দীপ মণ্ডল। বুধবার দুপুরের তথ্য অনুযায়ী সন্দীপের রক্তচাপ ১৩০/৭৮, নাড়ির গতি ১০২ এবং সিবিজি ৪৮ ছিল।