ঘটনাটি ঠিক কী? তরুণী চিকিত্সক ধর্ষণ ও খুনের সূত্রে ধরেই সামনে এসেছে আরজি করে 'দুর্নীতি'। অভিযুক্ত আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। সিট গঠন করেছিল রাজ্যের স্বরাষ্ট্র দফতর। কিন্তু এই মামলাতেও সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। সন্দীপকে গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
এদিকে আর্থিক বেনিয়মে অভিযোগে তদন্তে সন্দীপকে জেরা করেছে ইডি-ও। ক্য়ানিং ২ নম্বর ব্লকের নারায়ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে আরজি করে প্রাক্তন অধ্যক্ষের একটি বাংলোর হদিশ মিলেছে। সঙ্গে নিউটাউন লাগোয়া হাতিয়ারা নোয়াপাড়ায় ৩ তলা বাড়ি, বেলেঘাটায় ২ ফ্ল্য়াটও। কীভাবে এত সম্পত্তি করলেন? তাও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।
এর আগে, আরজি দুর্নীতি মামলায় হাইকোর্টের সিবিআই তদন্তের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছিলেন সন্দীপ।. তখন অবশ্য তিনি নিজেই সিবিআইয়ের হেফাজতে। অভিযোগ ছিল, তাঁর বক্তব্য না শুনেই আরজি কর দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। অকারণে আরজি করে মহিলা চিকিত্সককে খুন ও ধর্ষণের সঙ্গে দুর্নীতি মামলাটি জুড়ে দেওয়া হয়েছে। হাইকোর্ট যে মন্তব্য় করেছে, সেই মন্তব্যটি প্রত্যাহারেরও দাবি জানিয়েছেন তিনি। মামলাটি অবশ্য খারিজ হয়ে যায়।