এরপর খবর দেওয়া হয় বালুরঘাট থানায়। তড়িঘড়ি পুলিস এসে মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। মৃত এই যুবতীর মৃগী রোগ ছিল বলে দাবি পরিবারের। বুধবার গভীর রাত থেকে নিখোঁজ হয়ে যান। পরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার সারাদিন পরিবারের লোকজন খোঁজখবর করলেও তার কোনও সন্ধান করতে পারেননি। সাধারণত তুলি বর্মন খুব বেশি বাইরে যাতায়াত করতেন না। তাই বুধবার গভীর রাতে হঠাৎ করেই বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর চিন্তিত হয়ে পড়েন তার পরিবার সদস্যরা।
কিন্তু দীর্ঘ সময় খোঁজখবর করেও তাকে পাওয়া যায়নি। অবশেষে শুক্রবার সকালে চকঘটক গ্রামের একটি পুকুরে তুলি বর্মনের মৃতদেহ ভাসতে দেখেন এলাকাবাসী। এরপর খবর দেওয়া হয় পরিবারকে এবং পুলিসকে। কি কারণে মৃত্যু তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। তবে পরিবারের সদস্যদের দাবি, তার মৃগী রোগ ছিল যে কারণে পুকুরে পড়ে গিয়ে থাকতে পারে। তবে পুকুরের চারিদিকে নেট দেওয়া ছিল তারপরেও মৃতদেহ কি করে নেটের পিছন দিকে গেছে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত পাঠানো হয়েছে বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে।